শখ করে ১১ জনকে বি’য়ে, এখন প্রতি রাতেই কাঁ’দতে হয় ত’রুনীর!

এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ফে’সবুকের মাধ্যমেই যুবকদের টার্গেট করা হতো। প্রথমে অচেনা কোনো যুবকের স’’’ঙ্গে ফে’সবুকে ব’ন্ধুত্ব ক’রতেন ওই তরুণী। মাস গড়াতে না গড়াতেই প্রেমের প্রস্তাব দিতেন।

ফাঁ’’দে পা দিলেই আরো বেশি ঘনিষ্ঠ ‘’হতেন সে। ঠিক যেমন হয়েছিল প্রাসার্ন নামে এক ব্য’ক্তির স’’’ঙ্গে। মাত্র দুই বছরে ১১ জনকে বিয়ে ক’রেছেন এই তরুণী। তার এ বিয়ের পিছনে রয়েছে র’হস্য! বিয়ে পা’গল এই সু’ন্দরীর নাম জা’রিয়াপ’র্ন নামন বুয়াই। এই তরুণীর বাড়ি থাইল্যান্ডে।

প্রাসার্নের স’ঙ্গে একটি রিসোর্টে দেখা করেন ওই তরুণী। তাদের মধ্যে শা’রীরিক সম্প’র্ক গড়ে ওঠে। কয়েক মাস পর প্রাসার্নকে ওই তরুণী জা’নান যে তিনি অ’ন্তঃস’ত্ত্বা।বিয়েতে রাজিও হয়ে যান প্রাসার্ন। বিয়ের জন্য ওই তরুণীকে ৬ হাজার ডলার পণ দেন প্রাসার্ন।

বিয়ের সময় কনেকে পণ দেয়াটাই রীতি থাইল্যান্ডে। প্রাসার্নের অ’ভিযোগ, বিয়ের দুদিন পর তরুণী জা’নান, তিনি পারিবারিক ব্যবসায় সাহায্যের জন্য নিজে’র গ্রামে যেতে চান। তারপর আর ফেরেননি।ঠিক এভাবেই বাকি যুবকদের স’ঙ্গে ব’ন্ধুত্ব, বিয়ে এবং তার কয়েক দিনের

মধ্যে অন্য কোনো অজুহাতে বিয়েতে দেয়া পণ নিয়ে ফের লাপাত্তা। এভাবেই গত দুই বছরে ১১ জনকে ঠকিয়েছেন তিনি। কারো থেকে ৬ হাজার ডলার পণ নেন তো কারো থেকে ৩০ হাজার ডলার।পু’লিশ জা’নিয়েছে, স্বা’মীর স’ঙ্গেই এসব কাণ্ডের ছক কষতেন তিনি।

তাদের কাছ থেকে ৯০ হাজার ডলারেরও বেশি অর্থ উ’দ্ধার করা হয়েছে। এই ১১ জন ছাড়াও ওই তরুণী আর কাউকে প্র’তারণা ক’রেছেন কিনা তা জানতে ত’দন্তে নেমেছে দেশটির পু’লিশ।তবে কথায় আছে ১০ দিন চো’রের ১ দিন গেরস্থের।

তেমনই ১২ দিন কনের, একদিন বরের। অবশেষে তিনিও তাই ধ’রা পড়লেন পু’লিশের হাতে। তার স্বা’মীরা প্র’তারিত হয়ে এবং টাকা খুইয়ে একে একে পু’লিশের দ্বারস্থ হন।

আ’লাদা আ’লাদা অ’ভিযোগে ত’দন্তে নেমে পু’লিশ বুঝতে পারে কোনো একটি বা দুটি নয়, ১১ জনকে একইভাবে বোকা বানিয়েছেন তরুণী। স’ম্প্রতি ওই তরুণীকে গ্রে’ফতার করে পু’লিশ। ধ’রা পড়েন তার আ’সল স্বা’মী থিতিরাট নঙ্ঘাপিটকও।

About reviewbd

Check Also

মাকে খুঁজছে মিরপুরে বেঁচে যাওয়া সেই ৭ মাসের শিশু হোসাইন

মিরপুরের পানিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ওপারে পাড়ি জমিয়েছেন বাবা-মা। ভাগ্যক্রমে ছেলে হোসাইন ফিরে আসলেও বেঁচে নেই …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *