স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের পরিপূরক। সব দম্পতিই নিজেদের মধ্যে খুব সুন্দর সম্পর্ক গড়ে তোলেন। একে অন্যকে বোঝার চেষ্টা করেন, ভালোবাসেন। এক কথায়, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক বরাবরই মধুর। যদিও সেখানে ঝগড়া, মান-অভিমান, খুনসুটি থাকে। তবে এই সবকিছুই তাদের সম্পর্ককে আরো মজবুত করে তোলে। আর নারী-পুরুষের এই মধুর সম্পর্ক আরো বাড়িয়ে তোলে যৌ”নমি”ল”ন।
নারী-পুরুষের এই জৈবিক চাহিদা চিরন্তন। এ নিয়ে নানা গবেষণা হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে। নারী-পুরুষের এই যৌ”ন মি”ল”ন নিয়ে নানা বাগাড়ম্বরও রয়েছে সমাজে, রয়েছে নানা কুসংস্কারও। মি”ল”নে পারদর্শীতা নিয়ে অনেক পুরুষের মধ্যে একটা দাম্ভিকতা কাজ করলেও অনেকের মধ্যে এ নিয়ে নানা দ্বিধাদ্বন্ধও কাজ করে।
তবে নারী-পুরুষের যৌ”নমি”ল”নের স্থায়িত্ব নিয়ে প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্যে দেখা গেছে, মি”ল”নের স্থায়িত্বটা নিজের(পুরুষের) ইচ্ছাশক্তির ওপর নির্ভর করে না। এটি মূলত নির্ভর করে পুরুষের শারীরিক সক্ষমতার উপর।
গবেষণায় দেখা গেছে যে, যৌ”নমি”ল”নের সময় ৪৫ শতাংশ পুরুষই স্ত্রীকে পুরোপুরি যৌ”ন সুখ দিতে পারছে না। এই শ্রেণির পুরুষরা যৌ”ন মি”ল”নে ১০ মিনিটের বেশি স্থায়ী হতে পারে না। এর ফলে অনেক দাম্পত্য জীবনে অশান্তি নেমে আসে। সুখের সন্ধানে নারীরা অনেক সময় পরপুরুষের দিকে আসক্ত হয়ে পড়ে। খবরটি বিস্ময়কর হলেও সত্য।
সম্প্রতি বিখ্যাত লেখক হ্যারি রিস্ক “দ্য নিউ ন্যা”কেড দ্য আল্টিমেট সে”ক্স এডুকেশন ফর গ্রোন-আপস” শিরোনামে একটি বই বের করেছেন। তিনি তার বইয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেছেন।
তিনি বলেছেন, নারী-পুরুষ গড়ে ১৫.৩ মিনিট সময় ধরে যৌ”নমি”ল”ন করেন এবং এটাই স্বাভাবিক। তবে এর সময়সীমা ১০ মিনিটের কম হলে সেটি কোনোভাবেই আদর্শিক সময় বলা চলে না।