ক্যালোরি ঝরিয়ে সুস্থ থাকতে কে না চায়? অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরিয়ে ফেলতে পারলে পুরুষরা যেমন সুঠাম পু’রুষালী দেহের অধিকারী হতে পারেন, তেমনই মহিলারাও পেতে পারেন কমনীয়, আকর্ষণী’য় শ”রী”র।কিন্তু দৈনিক কাজের চাপে বর্তমানে পু”রু”ষ বা ম”হি”লারা আলাদা করে ব্যায়াম করার সময় পান না প্রায়শই।
কিন্তু খবর রাখেন কি, শুধু ব্যায়াম নয়, স”ঙ্গী বা স”ঙ্গি”নীর সঙ্গে উ’দ্দা’ম যৌ”নজীবনও যথেষ্ট ক্যালোরি ঝরাতে পারেন। কিন্তু জানেন কি, ক্যালোরি ঝরাতে কোন পজিশন কতটা উপকারী? পড়ুন এই বিশেষ প্রতিবেদনটি- ১. মি”শ”নারি প”জি”শন: দম্পতিদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় এই পজিশনে মহিলাদের উপর পুরুষরা শায়িত হন। অন্তত পাঁচরকমভাবে এই পজিশন ট্রাই করা যায়। এই ভঙ্গিমায় মিলিত হলে পুরুষদের ১২০ ক্যালোরি ও মহিলাদের ৪০ ক্যালোরি ‘বার্ন’ হয়।
২. ড”গি স্টা”ই”ল: এই স্টাইলে মিলিত হলে পুরুষদের ১২০ ক্যালোরি ও মহিলাদের ৮০ ক্যালোরি ঝরে। ৩. লেগস ইন দ্য এয়ার: এই ভ”ঙ্গি”মায় অন্তত ৮৫ ক্যালোরি ঝরাতে পারেন মহিলারা, পু”রুষদের ঝরে ১৩০ ক্যালোরি। ৪.কা”উগা”র্ল: কা”উ’গার্ল পজিশনে মহিলাদের বেশি ক্যালরি ঝরে, প্রায় ২২০ ক্যালোরি। সেক্ষেত্রে পুরুষদের ঝরে মাত্র ৪০ ক্যালোরি।
৫. রিভার্স কাউগার্ল: এই পদ্ধতিতে মহিলাদের ঝরে ১০০ ক্যালোরি, পুরুষদের ৪০ ক্যালোরি। ৬. স্পু”নিং: এই পজিশনে পুরুষদের ঝরে ১১০ ক্যালোরি। মহিলাদের একটু কম, ৭০ ক্যালোরি। ৭. ওরাল: এক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলা- দু’জনেরই ৬০-৭০ ক্যালোরি করে কমে। ৮. লোটাস: এই পজিশনে মহিলাদের পরিশ্রম তুলনামূলকভাবে বেশি হয়। তাই তাঁদের ক্যালোরিও একটু বেশিই ঝরে। তুলনায় পুরুষদের ঝরে ৪০ ক্যালোরি।
৯. স্ট্যান্ডিং: দাঁড়িয়ে মি’লি’ত হলে পুরুষদের প্রচুর ক্যালোরি ঝরে, প্রায় ৫০০। তুলনায় মহিলাদের ঝরে মাত্র ১০০-১৫০ ক্যালোরি।
আরো পরুনঃ
যেসব কারণে অবৈধ সম্পর্কে জড়ায় অধিকাংশ মানুষ।
প্রেম স্বর্গীয়। তবে সঙ্গী থাকার পরেও অন্য কারো প্রেমে পড়া ভালো কিছু নয়। সমাজে এটিকে অন্যায় হিসেবে দেখা হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় জীবনসঙ্গী থাকার পরও অন্য নারী-পুরুষের প্রতি মানুষ আকৃষ্ট হয়ে পড়েন।জীবনসঙ্গীর থাকার পরেও অন্য কোথাও মনের এই উড়ে যাওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। নীচে কারণগুলো তুলে ধরা হলো।
সুন্দরের প্রতি আকর্ষণ মানুষের একটি স্বভাব। আর সেখান থেকেই শারীরিক আকর্ষণ। আপনি বডি সেমিং করেন। মানুষকে ভালোবাসেন না। বাহ্যিক গড়নে আপনার ভালোবাসা। তাই সহজে মন সরে যায় জীবনসঙ্গীর থেকে।
অনেক সময় এমন হয় যে সহজে আপনার কাছে কোনো জিনিস এক ঘেঁয়ে হয়ে যায়। নতুন প্রেমে যে আনন্দ, রোমান্স থাকে সেটি আপনার পছন্দের। আপনার মন অন্য কারো প্রতি আকৃষ্ট হতে শুরু করে। কাজেই, আপনার জীবনসঙ্গীর সঙ্গে সেই শুরুর দিনগুলো যেমন কেটেছে তা বজায় রাখুন।
জানেন কী যেকোনো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হলে সময় দেয়াটা খুব জরুরি। সঙ্গীকে পর্যাপ্ত সময় না দিলে সে অন্যের প্রতি দুর্বল হতে পারে। ফলে আপনার সঙ্গীর জন্য সময় নেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করুন। জীবনসঙ্গীকে ছেড়ে অকারণে, অন্যজনের সঙ্গে মেসেজ বা ফোনে বা ক্যাফে টেরিয়ায় সময় কাটাবেন না। এর ফলে আপনার দুর্বলতা বাড়বে।
এছাড়া দেখা যায় সন্দেহ সম্পর্কের ভিত নড়িয়ে দেয়। দুটি মানুষের মনে সন্দেহ দানা বাঁধলে লজ্জা কাটিয়ে সেটি প্রকাশ্যে নিয়ে এসে সমাধান করুন। একটা কথা মনে রাখবেন গোপনীয়তা থেকেই সন্দেহ জন্মায়। আর সেখান থেকেই সম্পর্কের তিক্ততার শুরু। এতে করে সহজে অন্যজনের প্রতি না পাওয়াটা পেতে চান আপনি।
সূত্র- জি নিউজ।