পানছড়ির আইয়ুব নগর গ্রামের মো. আবদুল বারেকের ছেলে মো. শাহাদাত হোসেন ১৪ বছর আগে পারিবারিকভাবে মাটিরাঙ্গার মেয়েকে বি’য়ে ক’রেন।
১৪ বছরের দাম্পত্য জীবনে তারা দুই সন্তানের জনক-জননী। প্রায় এক যুগ ধরে মো. শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি কোম্পানিতে ক’র্মরত আছেন। এই সুযোগে স্বা’মী মো. শাহাদাত হোসেনের আপন বড় ভাই মো. দেলোয়ার হোসেনের ছেলে টমটমচালক মো. ইলিয়াছের স’ঙ্গে,
আমেনা বেগমের প্রেমের স’ম্প’র্ক গড়ে উঠে। চাচি-ভাতিজার দী’র্ঘ’দি’নের প্রেমের স’ম্প’র্ক বাস্তবে রূপ দিতে বুধবার সকালের দিকে দুই সন্তানকে নিয়ে ভাতিজার হাত ধরে নিরুদ্দেশ হন চাচি। বুধবার রাত ১২টার দিকে মো. ইলিয়াছের টমটম খাগড়াছড়িতে পাওয়া গেলেও এখন পর্যন্ত তাদের কোনো খোঁজ মেলেনি।
বন্ধ রয়েছে তাদের দুইজনের মোবাইল নম্বর। ছেলের এমন ঘ’ট’নায় ভে’ঙে পড়েছেন মো. ইলিয়াছের বাবা কৃষক মো. দেলোয়ার হোসেন।এ ব্যাপারে আ’ই’নানুগ ব্য’ব’স্থা গ্রহণের কথা জানিয়ে চট্টগ্রামে ক’র্মরত স্বা’মী মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, ১৪ বছরের দাম্পত্য জীবনে কোনো কিছুর ঘাটতি ছিল না।
আমার ঘরে থাকা প্রায় এক লাখ টাকা, বিভিন্ন গু’রু’ত্বপূর্ণ দলিলাদি এবং স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে ভাতিজার হাত ধরে পা’লিয়েছে আমেনা। ঘ’ট’নার স’ত্য’তা নিশ্চিত ক’রে স্থা’নী’য় ইউপি সদস্য মো. আমিরুল বশর বলেন, বি’ষয়টি শুনেছি। এ ঘ’ট’নায় সমাধানের পথ খুঁজছেন পরিবারের লোকজন।
সংসারের জমানো টাকা পয়সা যা ছিলো ঘরে তাঁর সব কিছু নিয়েই ভাতিজা মো. ইলিয়াছের(২২) হাত ধরে পা’লিয়েছেন দুই সন্তানের জননী চাচি যার বয়স ৩৩।ঘ’ট’নাটি ঘ’টেছে পার্বত্য খাগড়াছড়ির পানছড়ির আইয়ুব নগর গ্রামে। ভাতিজার হাত ধরে চাচির নিরুদ্দেশ হওয়ার বি’ষয়টি দুর্গম পানছড়িতে চায়ের টেবিলে ঝ’ড় তুলেছে। সবার মুখে মুখে এখন এ আলোচনা-সমালোচনা