না’রী হোক বা পুরু’ষ হোক সবাই শা’রীরিক মি’লনে তৃ’প্তি আশা করেন।
সবাই চাইলেও সে পূরণ হয়না সবার। পুরু’ষরা সহজেই তৃ’প্তি পেলেও, ম’হিলাদের ক্ষেত্রে এই সন্তুষ্টি সহজ নয়৷ ম’হিলাদের সন্তুষ্ট করতে পুরু’ষরা কম কসুর করেন না৷ কিন্তু প্রশ্ন হল, তৃ’প্তিতে বলতে ম’হিলারা ঠিক কী বোঝেন?
পুরু’ষদের ধারণার স’ঙ্গে মে’য়েদের ভাবনার ফারাক কোথায়, তা জানতেই সম্প্রতি এক সমীক্ষা হয়েছিল৷ সেখানেই জানা গেল তৃ’প্তিতে ম’হিলারা ঠিক কী চান৷ প্রায় ৬০০ জন ম’হিলার উপর সমীক্ষা চা’লানো হয়েছিল৷ তাঁদের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল, তাঁরা তৃ’প্তির জন্য পুরু’ষের কাছে ঠিক কী প্রত্যাশা করেন৷
উত্তর যা পাওয়া গেল, তা জানা পুরু’ষদের জন্য অত্যন্ত জরুরি৷ কেননা এই উত্তরগু’লির মধ্যেই না’রীদের সু’খী করার চাবিকাঠি লুকিয়ে রয়েছে৷ যেমন এক ম’হিলা জানিয়েছেন, তাঁর স’ঙ্গী নিজের সন্তুষ্টির পরেও স’ঙ্গ’ম থামান না৷ বরং তিনি কতক্ষণে সন্তুষ্ট হবেন তার জন্য মি’লন প্রক্রিয়া চা’লিয়ে যান৷ এক ম’হিলা জবাব দিচ্ছেন, শা’রীরিক তৃ’প্তির জন্য ভালবাসা আবশ্যিক নয়৷
তবে একে অন্যের শা’রীরিক চা’হিদাকে সম্মান জানাতে হবে, এবং প’রস্পরের চা’হিদা অনুযায়ী সক্রিয় হতে হবে৷ তবে ভালবাসা থাকলে এই তৃ’প্তি আরও অনেক গুণ বেড়ে যায়৷ মি’লন তৃ’প্তিতে মা’নসিক সম্প’র্কের জায়গা যে গুরুত্বপূর্ণ তা অনেকের কথায় উঠে এসেছে৷ এক ম’হিলা জানিয়েছেন, স’ঙ্গ’মে তিনি শা’রীরিকভাবে শিহরিত হতে থাকেন ঠিকই, তবে পাশাপাশি মা’নসিক পরিতৃ’প্তি প্রয়োজন৷ আর তা আসে স’ঙ্গীর স’ঙ্গে মা’নসিক সংযোগের ভিত্তিতেই৷
আরেক ম’হিলা জানিয়েছেন, শ’রীরি সম্প’র্কের ক্ষেত্রে স’ঙ্গীর স’ঙ্গে যেন একটা ফিল গুড ব্যাপার থাকে৷ ঘনিষ্ট হওযার মুহূর্তে যদি দুজনের মধ্যেই একই রকম প্যাশন থাকে, তবে সহজেই তৃ’প্তিতে মেলে জানাচ্ছেন আরেক ম’হিলা৷৷ অর্থাৎ মি’লন তৃ’প্তি বলতে ম’হিলারা শুধু শা’রীরিক চা’হিদাপূরণের কথা ভাবেন না৷ তার স’ঙ্গে মা’নসিক পরিতৃ’প্তিতেও জো’র দিচ্ছেন প্রায় প্রত্যেকেই৷ পুরু’ষরা মাথায় রাখলেই সহজেই স’ঙ্গিনীকে যৌ’নসু’খ দিতে পারবেন৷