দুইবার যৌ”ন মি”ল”ন করলে সন্তান ধারণের সম্ভাবনা বেড়ে যায় বলে দাবি করা হয়েছে নতুন এক গবেষণায়। লন্ডনের নর্থ মিডলসে”ক্স হাসপাতালে ৭৩ জন নারীর উপর গবেষণা চালিয়ে এ তথ্য পেয়েছেন গবেষকরা। তাদের দাবি, দুইবার যৌ”ন মি”ল”ন সাধারণের তুলনায় সন্তান ধারণের…
সম্ভাবনা বাড়ায় তিনগুণ। ইউরোপিয়ান সোসাইটি অব হিউম্যান রিপ্রোডাকশন এন্ড এমব্রয়লজি’র বাৎসরিক বৈঠকে তুলে ধরা হয়েছে এ তথ্য। গবেষণার প্রধান লেখক গোলাম বাহাদুর বলেন, ‘গ”র্ভধ”রণের ক্ষেত্রে এটা খুবই বড় একটা অগ্রগতি এবং এটা গ”র্ভধা”রণের সম্ভাবনাকে বৃদ্ধি করবে।
গবেষণায় বলা হয়, যে সমস্ত নারীরা সহজে গ”র্ভব”তী হতে পারেন না, অথবা যাঁদের উদর স্বাভাবিকের তুলনায় ভ”ঙ্গুর হয়ে থাকে তাঁরা ঘণ্টায় দুবার যৌ”ন মি”ল”ন করলে খুব সহজেই গ”র্ভবতী হতে পারেন। এছাড়া দুবারের বার যে শু”ক্রা”ণু নির্গত হয় তা প্রথমবারের থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী হয় বলে এতে সন্তান সম্ভাবনার পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। বাচ্চাও যথেষ্ট হৃষ্টপুষ্ট হয়ে থাকে। গর্ভাবস্থায় ভ্রুণের নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যায়।
সন্তানপ্রার্থী যুগলদের ডাক্তাররা তাই নিয়মিত যৌ”নমি”লনের পরামর্শ দিচ্ছেন।”গর্ভবতী হওয়ার জন্য মহিলাদের প্রয়োজন সঙ্গীর সঙ্গে নিয়মিত যৌ”নমি”লন। এমনকি তথাকথিত ‘নন ফার্টাইল পিরিয়ড’-য় যৌ”নমি”লন আবশ্যিক। যদিও কীভাবে এটি কাজ করে তা এখনও পরিস্কার নয়।
” জানিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক টিয়েরনি লরেন্স।তিনি জানিয়েছেন ”যৌ”নমি”লন গ”র্ভধা’রণের জন্য মহিলাদের শরীরের অন্যক্রমতা বৃদ্ধি করে। এই ধরণের গবেষণা এই প্রথম।” ফার্টাইল পিরিয়ড ছাড়াও অন্য সময়ের যৌ”ন মি”ল”ন কীভাবে ফার্টিলিটি বৃদ্ধি করে সেই পুরোনো ধাঁধার নয়া উত্তর এই গবেষণা।
আরো পুড়ুন
গ’র্ভাব’স্থায় কত মাস পর্যন্ত স’হবা’স ক’রা উচিত? জেনে রাখুন
গ’র্ভধারণ করার আগে পর্যন্ত সকল দম্পতিই স’হবাস করে। কিন্তু অনেকের মনেই এই প্রশ্নটা ঘুরপাক খায় যে, গ’র্ভধারণ হলে কি স’হবাস করা উচিত না উচিত না?
অনেকেই মনে করেন গ’র্ভধারণ হয়ে গেলে আর স’হবাস করা উচিত নয় আবার অনেক কাপল মনে করে গ’র্ভধারণেও স’হবাস করা যায়, ভয়ের কিছু নেই!এই নিয়ে অনেকের মনেই অনেক কনফিউশন থাকে।
আজ আমরা এই প্র,তিবেদনে জানবো যে গ’র্ভাবস্থায় আদৌ স’হবাস করা যায় কিনা? আর এই বি’ষয়ে ডাক্তাররা কি বলেন। আসুন দেখে নিই। বেশিরভাগ মেয়েদের মনেই এই প্রশ্নটা থাকে যে, গ’র্ভাবস্থায় স’হবাস করা চলে কি না বা গ,র্ভাবস্থায় স,হবাস করলে আগত শিশুর কোন ক্ষ’তি হয় কি না?
এই বি’ষয়ে ডাক্তাররা বলছেন, গ,র্ভাবস্থায় স,হবাস করা নিরাপদ তবে সেটি প্র,সব বেদনা শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত, আরেই ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে, শিশুটির উপর যেন কোন ভাবে চাপ না পড়ে। অর্থাৎ পেটের উপর চাপ দিয়ে কোনভাবেই যৌ’ন মি’লন করা যাবে না।এছাড়া অন্য যে কোন ভাবেই স,হবাস করা যেতে পারে, বেশ কিছুদিন পর্যন্ত। কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করলে কোনো প্রকার বিপত্তির স,ম্ভাবনা থাকে না। স,হবাসের সময় স্বাভাবিক নড়াচড়া গ’র্ভে থাকা শি’শুর কোন ক্ষ’তি করে না।
কারণ শি’শুটি ত,লপেট এবং জ,রায়ুর শ,ক্ত পে,শী দিয়ে সু,রক্ষিত থাকে। এছাড়া জ,রায়ুর মুখ মিউকাস প্লাগ দ্বারা সীল করা থাকে যা শি,শুকে ইন,ফেকশনের হাত থেকে রক্ষা করে। তাই শি’শুটির কোনপ্রকার ক্ষ,তির সম্ভাবনাই থাকে না।তবে ডাক্তাররা জানাচ্ছেন যে, গ,র্ভাবস্থায় স,হবাস কিছু ক্ষেত্রে নি,রাপদ নাও হতে পারে। তাদের মতে, যদি গ,র্ভধারণে কোন ধরনের জ,টিলতা থাকে
এবং সেটি প,রীক্ষায় ধরা পড়ে, বা আগের কোনবারের গ,র্ভধারণে কোন জ,টিলতার শি,কার হয়ে থাকেন, তাহলে স,হবাস করা একদমই উচিত নয়। ডাক্তার ও বি,জ্ঞানীদের মতো কিছু কিছু ক্ষেত্রে স,হবাস করা উচিত নয়। সেগুলো কি কি? আসুন দেখে নিই।
১। যমজ স’ন্তানঃ যদি যমজ স’ন্তানের জ’ন্ম হয়, তাহলে স,হবাস করা উচিত নয়। ২। গ’র্ভপাতঃ যদি আগে গ,র্ভপাত করান বা এবারেও গ,র্ভপাত করানোর পরিকল্পনা থাকে, তাহলে গ,র্ভাবস্থায় স,হবাস করা উচিত নয়।
৩। ইনকম্পিটেন্ট সা,রভিক্সঃ যদি সা,রভিকাল ইনকম্পিটেন্সি বা ইনক,ম্পিটেন্ট সা,রভিক্স থাকে সেক্ষেত্রে স’হবাস করা উচিত নয়। ইনকম্পিটেন্ট সা,রভিক্স বলতে বোঝায় যখন জ,রায়ু মুখ স্বা,ভাবিক সময়ের অনেক আগেই খুলে যায়।
৪। সংক্রামক ব্যাধিঃ আপনার কিংবা আপনার স্বা,মীর কোন প্রকার সং,ক্রামক ব্যাধি থাকলে গ,র্ভাবস্থায় শা,রিরীক মি,লন থেকে বিরত
৫। প্রি-টার্ম বার্থ বা প্রি-টার্ম লেবারঃ যদি আগে প্রি-ম্যা,চিউর শি’শুর জ,ন্ম দিয়ে থাকেন বা এবারের গ,র্ভধারণের প্রি-টার্ম লে,বারের স,ম্ভাবনা থাকে তবে স,হবাস থেকে বিরত থাকা উচিত।
এছাড়া গ,র্ভাবস্থায় শা,রিরীক মি,লনের সময় যদি দেখেন যো,নিপথ থেকে কোন তরল নি,র্গত হচ্ছে অ,স্বাভাবিক ভাবে, বা আপনি খুবই ব্য’থা পা,চ্ছেন বা কোন ব্য,,থা অনুভব করছেন, তাহলে যত তাড়াতাড়ি পারুন ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডাক্তারের কথা মতো চলুন
নিউজটি শেয়ার করার অনুরোধ রইলো