স্বা’স্থ্যের জন্য খুবই খা’রাপ একটি অভ্যাস হচ্ছে ধূমপান। যা মৃ’ত্যুরও কারণ। যদিও অনেকেই চেষ্টা করে এই বদ অভ্যাস ত্যা’গ ক’রতে, কিন্তু পারেন না। কারণ ধূমপান নামক ক্ষ’তিকারক অভ্যাস ছে’ড়ে দেয়া তাদের জন্য একপ্রকার অসম্ভব মনে হয়।
নিশ্চয়ই জা’নেন, ধূমপান ফু’সফুসকে ভীষণভাবে ক্ষ’তিগ্রস্ত করে। ধূমপানের কারণে ফু’সফুসে বিষাক্ত পদার্থ জমা হয়। এর ফলে ফু’সফুস ক্ষ’তিগ্রস্ত হয়ে ক্যা’ন্সারও হতে পারে। তবে কিছু পদ্ধতি মেনে চললে খুব সহজেই ধূমপায়ীরা ফু’সফুস থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে পারেন। চলুন জে’নে নেয়া যাক সে পদ্ধতিগুলো স’ম্পর্কে-
লেবুর শরবত: ফু’সফুস শ’ক্তিশালী ও বিষাক্ত পদার্থ দূ’র ক’রতে প্রতিদিন সকালে কুসুম গরম জলে লেবুর শরবত বানিয়ে পান ক’রতে পারেন। প্রতিদিন সকাল কুসুম গরম জলে লেবুর শরবত বানিয়ে পান করলে ফু’সফুস শ’ক্তিশালী ও বিষাক্ত পদার্থ দূ’র হয়।
দুগ্ধ জাতীয় খাবারকে না: ফু’সফুস প’রিষ্কার রাখতে হলে দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার বাদ দিতে হবে। কারণ দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার ফু’সফুস প’রিষ্কার প্রক্রিয়াকে বা’ধাগ্রস্ত করে।
আনারস: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার প্রাকৃতিকভাবেই ফু’সফুস প’রিষ্কার করে। আনারসের জুস এবং ক্র্যানবেরির জুস নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখু’ন। এসব ফলের জুসে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি।
গ্রিন টি: গ্রিন টি অন্ত্রের বিষাক্ত পদার্থ দূ’র ও ফু’সফুসকে প’রিষ্কার রাখে। গ্রিন টি সবার ক্ষেত্রেই উপকারী।
আদা: ঠাণ্ডায় নাক ব’ন্ধ হওয়া রো’ধে ঘরোয়া দাওয়াই হলো আদা। তবে ধূমপায়ীদেরও ফু’সফুস প’রিষ্কার ক’রতে পারে আদা। প্রতিদিন এক টুকরো আদা চিবালে শ্বা’সতন্ত্র ও ফু’সফুস থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূ’র হয়।
গাজরের জুস: ফু’সফুসকে প’রিষ্কার রাখতে কা’র্যকর ভূমিকা রাখতে পারে গাজরের জুস। প্রতিদিন দুই বেলা এই জুস খেলে ফু’সফুস শ’ক্তিশালী হয়। পুদিনা পাতা: পুদিনা পাতা ফু’সফুসের যেকোনো সং’ক্রমণের স’ঙ্গে লড়াই ক’রতে পারে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পুদিনা পাতা রাখু’ন।
যোগব্যায়াম: নিয়মিত যোগব্যায়াম করলে ফু’সফুস প’রিষ্কার ও শ’ক্তিশালী হয়। যোগব্যায়ামের ক্ষেত্রে গ’ভীর শ্বা’সপ্রশ্বা’স নিতে হয়, যা আপনার শ’রীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়।