না,রী মনের রহস্য উ,দ্ধার করতে পারেননি আচ্ছা আচ্ছা মুনিঋষি। তারা কী চায়, পুরুষের জানা কম্য নয়। ফলে নারীর মনে যৌনিয়ে কী কী ধারণা, ইচ্ছে, অনিচ্ছে জেগে ওঠে সেও জানা এক প্রকার দুষ্কর। তাই মুশকিল আসানে কয়েকটি টিপস্ দিলাম।
জেনে নিন নারী কিছু ইশারা-১. নারী মনে জাগলে সে বার বার তার পছন্দের পু,রুষকে ছোঁয়ার চে’ষ্টা করে।২. প্রাণের পু,রুষের ঠোঁটে আইসক্রিম, কফি বা অন্য কোনও খাবার লেগে থাকলে পরিষ্কার করে দেয়
৩. খুব অ’ন্তর’’ঙ্গ হয়ে গায়ে ঘেঁষে বসার চে’ষ্টা করে।৪. বাইকের পিছনে বসে প্রাণের পু’রুষকে জাপটে ধরে।৫. খুব উ’ত্তে’জক কোনও পোশাক পরে হাজির হয় পছন্দের পু’রুষের সামনে।
৬. কথা বলতে বলতে পু’রুষের চুলে আঙুল দিয়ে বিলি কেটে দেয়। ৭. সরাসরি কিছু প্রকাশ না করতে পারলেও, সেই সং’ক্রা’’ন্ত আলোচনা করে পছন্দের পু’রুষের স’ঙ্গে। ৮. এতটা খোলাখুলি না হলেও, দু’রকম মানে হয় এমন কথা বলে।৯. বার বার গালে, হাতে বা কপালে চু’মু খায়।১০. রোম্যান্টিক আলোচনায় মেতে উঠে।
আলোচনার বি’ষয়বস্তু নরম থেকে গরম হয়ে উঠতে পারে। ১১. পছন্দের পু’রুষের স’ঙ্গে একান্তে রাত কা’টাতে চায়। ১২. পু’রুষের পোশাক ও চেহারা নিয়ে বারংবার প্রশংসা করে।
আরো পড়ুন
কখন শা’রীরিক সম্পর্ক হলে মেয়েরা বেশি তৃ’প্তি পায়
রা’তের বেলা পুরু’ষরাই স’হবাস থেকে দূরে থাকে কিন্তু সকালের দিকে তাদের বেশি চা’হিদা থাকে। অন্যদিকে মে’য়েরা রা’তের বেলাই স’হবাস করতে চায় কিন্তু পুরু’ষরা তখন নাক ডেকে ঘুমাই। আবার সকালের দিকে পুরু’ষরা স’হবাস করতে চাইলে না’রীরা তেমন আ’গ্রহ দেখায় না।
অনেকে বলতে পারেন কেন এমনটি হয়। এই বি’ষয় নিয়ে টাইমস অব ই’ন্ডিয়ার এক প্র’তিবেদনে ব’লেছেন যে, মূলত মা’নুষের হরমোনের কারণে এই রকম স’মস্যা দেখা দেয়।
এবার জেনে নেয়া যাক, কোন স’ময়ে মা’নুষের যৌ’ন চা’হিদা কেমন থাকেঃ-ভোর পাচটাঃ- পুরু’ষদের ভোর বেলা টেস’টোস’টে’রনের মাত্রা স’র্বোচ্চ প’র্যায়ে থাকে।
তখন ২৫- ৩০ শতাংশের মধ্যে মাত্রা থাকে। যা দিনের অন্য স’ময়ের তুলনায় বেশি। পুরু’ষদের টেস্টোস্টে’রনের মাত্রা ভোরের দিকে বাড়তে থাকে।
সকাল ছয়টাঃ- ভাল ঘুম যৌ’ন চাহিদা বৃ’দ্ধিতে স’হায়তা করে। গবেষনায় দেখা গেছে যে, দীর্ঘস’ময় ভাল ঘুম হলে টেস্টোস্টে’রনের মাত্রা বৃ’দ্ধি পায়।
আমেরিকার মে’ডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের গবেষণা করে দেখা গেছে যে, ৫ ঘণ্টার বেশি ঘু’ম ঘুম পুরুষের টেস্টোস্টে’রনের মাত্রাতিরিক্ত ১৫ শতাংশ বৃ’দ্ধি করে থাকে।
দুপুর বারোটাঃ- দুপুর বারোটায় সুন্দরী মে’য়েরা দেখলেও কোন ধরনের যৌ’ন চা’হিদা সৃষ্টি হয়না। এই স’ময় হইত কাউকে দেখলে ভাল লাগা কাজ করে। এই স’ময় সে’ক্স হরমোন তেমন বাড়ে না।
রা’ত আটটাঃ- এই স’ময়টাতে যদি কোন পুরু’ষ টেলিভিশন বা মোবাইলে উ’ত্তেজনা পূর্ন কোন ধরনের ভি’ডিও দে’খে সেটি সে’ক্স হরমোন বৃ’দ্ধিতে স’হায়তা করে থাকে।
উথাহ বি’শ্ববিদ্যালয়ে একটি লালা গবেষণায় দেখা গেছে যে, এই স’ময় যদি কোন মা’নুষ বি’শ্বকাপের মতো উ’ত্তেজ’না পূর্ন খে’লার ম্যাচ দে’খে এবং সেই দল জিতলে তখন তার সে’ক্স হরমন ২০ শতাংশ বৃ’দ্ধি পায় আর যদি
সেই দল হারে তাহলে সে’ক্স হরমন ২০ শতাংশ করে যায়। কিন্তু না’রীদের ক্ষেত্রে এমনটি হয় না, তাদের খে’লা দেখার চেয়ে খে’লা করলে সে’ক্স হরমন বৃ’দ্ধি পায়।
রাত দশটাঃ- এই সময়টাতে যদিও পুরু’ষদের সে’ক্স হরমনের মাত্রা কম থাকে তবুও সে না’রীর সাথে স’হবাস করতে চাই। এই স’ময় না’রীদের সে’ক্স হরমন বেশি থাকে।
সকাল সাতটাঃ- পুরু’ষরা সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠলে তখন সে’ক্স হরমনের মাত্রা অনেক বেশি থাকে কিন্তু না’রীদের এই স’ময় সে’ক্স মাত্রা স’র্বনিম্ন প’র্যায়ে থাকে।
সকাল আটটাঃ- এই স’ময়টাতে না’রী পুরু’ষ উভ’য়ই নিজেদের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকে । তখন স্ট্রেস হরমোন করটিসলের মাত্রা বাড়তে থাকে ।যা পুরু’ষদের স’হবাসের হরমোনের মাত্রা ক’মিয়ে আনে।
না’রী ও পুরু’ষদের যৌ”ন চা’হিদা তাদের নিজেদের উপর নির্ভর -করে না। হরমোনই যৌ”ন চাহিদার মুল চালিকা শক্তি। তাই নারী ও পুরু’ষদের মধ্যে যৌ’ন চা’হিদার মধ্যে পার্থক্য হয়ে থাকে।