আসছে শীতকাল। অনেকেই বলে থাকেন, শীত আর বিয়ের স’ঙ্গে মধুর একটা সম্পর্ক জড়িয়ে আছে বু’দ্ধিমানরা শীতেই বিয়ে করে! আর শীত মানেই বিয়ের মৌসুম। তবে বলা আর বাস্তবে কিছুটা সামঞ্জস্যতাও আছে। আসলেই শীতে বিয়ে করার কিছু সুবিধা রয়েছে। চলুন জেনে নিই শীতে বিয়ে করার ৭টি সুবিধা– পরিশ্রমে সুবিধা: বিয়েতে আয়োজকদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়।
বিজ্ঞানীরা ডায়াবেটিসের প্রধান শত্রু খুঁজে পেয়েছেন! চিকিৎসা এখানে আরও জানুন দাওয়াত, খাওয়া-দাওয়া, প্যান্ডেল- কতো কাজই না করতে হয় বিয়েতে! সাধারণত গরমের দিতে একটু পরিশ্রম করলেই হাপিয়ে উঠতে হয়। কিন্তু শীতের দিনে এক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা।
#সাজগোজে স্বস্তি: শীত ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার দেশগু’লোতে দীর্ঘ সময় মেকআপ থাকে না। গরমে-ঘামে মেকআপে সমস্যা সৃষ্টি হয়। কিন্তু শীতের সময় বিয়ের সাজগোজ সহজ হয়। তাই বর-কনে ছাড়া বাকিরাও বিয়েবাড়ির সাজের আনন্দ নিতে পারে। #ডেকোরেশন: শীতকালে রজনীগন্ধা, অর্কিড,
গাঁদা, গো’লাপ, জুঁইসহ নানান টাটকা ফুল পাওয়া যায়। তাই কৃত্রিম ফুলের প্রয়োজন হয় না। চাইলে পুরো বিয়ের অনুষ্ঠানই ফুল দিয়ে সাজানো যায়। #ফল কেনার ঝামেলা নেই: সাধারণত গরমের সময় নানান মৌসুমী ফল পাওয়া যায়। যেমন শীতে আম, লিচুর ফলন খুব একটা নেই।
তাই শীতের সময় বিয়ে হলে মৌসুমী ফল কেনার ঝামেলাও নেই। #বিদ্যুৎ বিলে সাশ্রয়: শীতকালে ফ্যান চালাতে হয় না। আবার দ্রুত ঘু’মানোর একটা তাড়া থাকে। তাই সব লাইট-টিভিও তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। এতে মাসিক বিদ্যুৎ বিল একবারেই কম হবে। #মশারি টানানোর ঝামেলা নেই:
শীতকালে মশা কম থাকে। আবার অনেকে কাথা-কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘু’মালে মশা কামড়ানোর সুযোগ নেই। তাই শীতে বিয়ে হলে বেশিরভাগ সময় মশারি দরকার হয় না। #হানিমুনে সুবিধা: বিয়ের পর খুব বেড়ানো যায়। রোদের তাপ নেই, ক্লান্তি নেই। নতুন মানুষটির হাত ধরে নতুনের স্বাদটা ভালোই উপভোগ করা যায় শীতে।
বু’দ্ধিমানরা শীতেই বিয়ে করে! আর শীত মানেই বিয়ের মৌসুম। তবে বলা আর বাস্তবে কিছুটা সামঞ্জস্যতাও আছে। আসলেই শীতে বিয়ে করার কিছু সুবিধা রয়েছে। চলুন জেনে নিই শীতে বিয়ে করার ৭টি সুবিধা– পরিশ্রমে সুবিধা:
বিয়েতে আয়োজকদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। recommended by DIABEX বিজ্ঞানীরা ডায়াবেটিসের প্রধান শত্রু খুঁজে পেয়েছেন! চিকিৎসা এখানে আরও জানুন দাওয়াত,
খাওয়া-দাওয়া, প্যান্ডেল- কতো কাজই না করতে হয় বিয়েতে! সাধারণত গরমের দিতে একটু পরিশ্রম করলেই হাপিয়ে উঠতে হয়। কিন্তু শীতের দিনে এক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা।
#সাজগোজে স্বস্তি: শীত ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার দেশগু’লোতে দীর্ঘ সময় মেকআপ থাকে না। গরমে-ঘামে মেকআপে সমস্যা সৃষ্টি হয়। কিন্তু শীতের সময় বিয়ের সাজগোজ সহজ হয়।
তাই বর-কনে ছাড়া বাকিরাও বিয়েবাড়ির সাজের আনন্দ নিতে পারে। #ডেকোরেশন: শীতকালে রজনীগন্ধা, অর্কিড, গাঁদা, গো’লাপ, জুঁইসহ নানান টাটকা ফুল পাওয়া যায়।
তাই কৃত্রিম ফুলের প্রয়োজন হয় না। চাইলে পুরো বিয়ের অনুষ্ঠানই ফুল দিয়ে সাজানো যায়। #ফল কেনার ঝামেলা নেই: সাধারণত গরমের সময় নানান মৌসুমী ফল পাওয়া যায়।
যেমন শীতে আম, লিচুর ফলন খুব একটা নেই। তাই শীতের সময় বিয়ে হলে মৌসুমী ফল কেনার ঝামেলাও নেই। #বিদ্যুৎ বিলে সাশ্রয়: শীতকালে ফ্যান চালাতে হয় না।
আবার দ্রুত ঘু’মানোর একটা তাড়া থাকে। তাই সব লাইট-টিভিও তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। এতে মাসিক বিদ্যুৎ বিল একবারেই কম হবে। #মশারি টানানোর ঝামেলা নেই: শীতকালে মশা কম থাকে।
আবার অনেকে কাথা-কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘু’মালে মশা কামড়ানোর সুযোগ নেই। তাই শীতে বিয়ে হলে বেশিরভাগ সময় মশারি দরকার হয় না। #হানিমুনে সুবিধা: বিয়ের পর খুব বেড়ানো যায়।
রোদের তাপ নেই, ক্লান্তি নেই। নতুন মানুষটির হাত ধরে নতুনের স্বাদটা ভালোই উপভোগ করা যায় শীতে।