নিঃস’ঙ্গতার অ’বসান ঘটাতে কোটিপতি সৌদি না’রীরা বিয়ের জন্য স্বামী খুঁজছেন। বিয়ের ক্ষেত্রে বিদেশি স্বামী এবং তাদের সন্তানদের সৌদি নাগরিকত্ব পাবার আইন সং’স্কার হওয়ার পরই তারা এ অনুস’ন্ধানে নেমেছেন। খবর- হাফিংটন পোস্ট।এদেরই একজন ৪০ বছরের হেসা।তিনি বিয়ের ইচ্ছে ব্যক্ত করে বলেন, তার বাবা মারা যাওয়ার পর উ’ত্তরাধিকার সূত্রে প্রচুর ধনসম্পদের মালিক। তাকে সম্মান করবেন এমনই এক স্বামী খুঁজছেন তিনি।
২০১২ সালে সৌদি সাময়িকী রোয়া এক প্রতিবেদন বের হয়। এতে বলা হয়, এক নারী ভাল স্বামীর খোঁজে ৫০ লাখ সৌদি রিয়াল নিয়ে অপেক্ষা করছেন।যিনি বিবাহিত জীবন ও দায়িত্বকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবেন।২০১৪ সালে আমিরাতের একটি নিউজ সাইট জানায়, অনেক সৌদি কোটিপতি নারী টুইটারে বিয়ের আগ্রহের কথা জানান। এমন একটি পোস্টে সৌদি এক নারী জানান, তিনি তা’লাকপ্রা’প্তা ও নিঃসন্তান। তিনি এমন একজন স্বামী খুঁজছেন যিনি তাকে ভালবাসবেন।
উত্তরাধিকার সূত্রে তিনি একশ মিলিয়ন রিয়ালের মালিক। ৩৯ বছর বয়সী এই নারী তার পারিবারিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন।এর আগে ২০০৭ সালে এক সৌদি নারী স্বামী খুঁজছিলেন। চাহিদা বলতে তিনি স্বামীর ব্যক্তিত্বকেই প্রাধান্য দেয়ার কথা বলেন। তার সম্পদের পরিমাণ ছিল ৭০ লাখ রিয়াল।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউটা অঙ্গরাজ্যে ৭৫ বছর বয়সী এক বৃদ্ধার ম’রদেহ উ’দ্ধার করতে গিয়ে বাড়ির ডিপ ফ্রিজ থেকে ওই বৃদ্ধার স্বামীর ম’রদেহ উ’দ্ধার করেছে পু’লিশ। এ নিয়ে ওই এলাকায় বেশ চা*ঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।মা’র্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে জানায়, দুই সপ্তাহ ধরে কোনো দেখাসাক্ষাৎ না পাওয়ায় গত মঙ্গলবার নিয়মিত পরিদর্শনের অংশ হিসেবে টুয়েলো
শহরে ওই বৃদ্ধা জিন স্যুরন-ম্যাথার্সের অ্যাপার্টমেন্টে তাঁকে দেখতে যান সমাজকর্মীরা।কিন্তু তাঁর অ্যাপার্টমেন্টে গিয়ে বিছানার ওপর জিন স্যুরন-ম্যাথার্সের ম’রদেহ পাওয়া যায়। তাঁর স্বাভাবিক মৃ’ত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে পু’লিশ।তবে এরপর যা ঘটেছে তা চ’মকে দিয়েছে সমাজ কর্মীদের। অক্ষত অবস্থায় বাড়ির ডিপ ফ্রিজে খুঁজে পাওয়া যায় ওই বৃদ্ধার ৬৯ বছর বয়সী
স্বামী পল এডোয়ার্ড ম্যাথার্সের ম’রদেহ।ঘটনার র’হস্য উদঘাটনে বিস্তারিত ত’দন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পু’লিশ।গোয়েন্দারা ধারণা করছে, সর্বনিম্ন দেড় বছর বা সর্ব্বোচ্চ ১১ বছর সময়কালের মধ্যে পল এডোয়ার্ড ম্যাথার্সের মৃ’ত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এডোয়ার্ডের মৃ’ত্যুর সঙ্গে স্ত্রী’ জিন স্যুরন-ম্যাথার্স জ’ড়িত কি না, তা স্পষ্ট নয়। কারণ প্রতিবেশীদের ভাষ্যমতে, ওই বৃদ্ধা হৃদয়বান ছিলেন।