এটা আপনার ঠিকঠাক ব্রেকফাস্ট হতে পারে। কলার মধ্যে রয়েছে পটাসিয়াম। দইয়ে আছে হাইপ্রোটিন। তাই কলা ও দই একস’ঙ্গে খেলে পেশি সুগঠিত হয়। অ্যামাইনো অ্যাসিডের ঘাটতি পূরণ করে।
পালংও উপকারী, আবার পাতিলেবু। জা’নেন কি এই দুইয়ের যুগলবন্দিতে কী হবে? কেন দইয়ের স’ঙ্গে কলা খাবেন? বা ডিমের স’ঙ্গে চিজ?
পালং শাকের স’ঙ্গে লেবু: পালং শাকের মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত আয়রন। ফলে যাঁরা র’ক্তাল্পতায় ভু’গছেন, তাঁদের খাদ্যতালিকায় পালং শাক থাকাটা বাঞ্ছনীয়। এর স’ঙ্গে যদি পাতিলেবু মিশিয়ে নিতে পারেন, তো কথাই নেই। তাতে পালং শাকের আয়রন আরও সহজে শ’রীর শোষণ ক’রতে পারে।
স্ট্রবেরির স’ঙ্গে পালংশাক: স্ট্রবেরিতে রয়েছে ভিটামিন সি। পালংশাকে আয়রন। আয়রনের অভাবে ক্লান্তি, পেশিদু’র্বলতা দেখা দেয়। গোছা গোছা চুল পড়ে। তাই বিশেষত মেয়েদের ভিটামিন সি-র স’ঙ্গে আয়রন সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়া উচিত। স্ট্রবেরির স’ঙ্গে পালংশাক যথাযথ কম্বিনেশন।
টোম্যাটোর স’ঙ্গে অলিভ অয়েল: টোম্যাটোর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট লাইকোপেন ও ক্যারোটিনয়েড। টোম্যাটোর পুরো গুণ পেতে হলে, এর স’ঙ্গে অলিভ অয়েল মেশালে ভালো। এতে কোলেস্টেরল ও ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ হবে।
ক্যানসার প্র’তিরো’ধেও এর তুলনা নেই।মাছের স’ঙ্গে কারি মশলা: মাছ খেতে হলে একস’ঙ্গে হলুদ, জিরে ও ধনে বেটে রান্না করুন। তাতে হার্টের পক্ষে উপকারী ওমেগা থ্রি-র উপকার পাবেন। মাছে রয়েছে ডিএইচএ ও ইপিএ ফ্যাট, যা ক্যানসারের ঝুঁ’কি কমায়।
বেরি খেলে মিক্সড বেরি খান: মানে ব্ল্যাকবেরি, স্ট্রবেরি সব একস’ঙ্গে খান। কারণ অনেক বেশি পুষ্টিদায়ক।
ডিমের স’ঙ্গে চিজ: হাড়ের গঠন মজবুত ক’রতে ক্যালসিয়াম জ’রুরি। এই ক্যালসিয়াম অ্যাবজর্ভ করার জন্য লাগে ভিটামিন ডি। খুব কম খাবারেই ভিটামিন ডি রয়েছে। তার মধ্যে একটি ডিমের কুসুম। ডিমের ওমলেট খেলে পরিমাণ মতো চিজ মিশিয়ে নিন। তাতে ভালো ফল পাবেন।