শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরনের জন্য আমাদের বিভিন্ন রকম খাবার খেতে হয়। পুষ্টি আমাদের সকলের শ”রীরেই দরকার। সারাদিন কাজ করার জন্য, পড়াশোনা করার জন্য, যে কোন কাজে পুষ্টি দরকার। এমনকি সে”ক্সের জন্যও শরীরে এনার্জি দরকার হয়। এমন কিছু খাবার আছে যা শরীরের সে”ক্স বাড়াতে সক্ষম। সে”ক্স ঠিক রাখতে শরীরের এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম ঠিক রাখা দরকার।
আর শরীরে পর্যাপ্ত পরিমানে ভিটামিন এবং মিনারেলস থাকলে সে”ক্সের ঘাটতি হয়না। এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম শরীরের ইস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বজায় রাখে। এমনই কিছু খাদ্য আপনার যৌ”ন ইচ্ছা নিয়ন্ত্রন করে। আপনার পারফরমেন্স নিয়ন্ত্রন করে। তাহলে জেনে নিন খাদ্য গুলি কি কি…
১। দুধঃ দুধ একটি এমন পানীয় যাতে সমস্ত রকম পুষ্টিগুণ রয়েছে, সমস্ত প্রানীজ ফ্যাট আছে। অনেকে ফ্যাট জাতীয় খাবার খেতে পছন্দ করেনা। কিন্তু দুধে আছে এমন ফ্যাট যা শরীরে মেদ না বাড়িয়ে সমস্ত পুষ্টির ঘাটতি পূরন করে। আপনি যদি শরীরের সে”ক্স হ”রমো”ন বাড়াতে চান তাহলে রোজ আপনার খাদ্য তালিকায় রাখুন দুধ।
২। ঝিনুকঃ আপনি যদি আপনার যৌ”ন জীবন ভালোভাবে উপভোগ করতে চান তাহলে এবার থেকে রোজ খাওয়া শুরু করুন ঝিনুক। ঝি”নুকে থাকে প্রচুর পরিমানে জিঙ্ক। জিঙ্ক শুক্রাণু বাড়াতে সাহায্য করে। তার সঙ্গে যৌ”ন ইচ্ছা বৃদ্ধি করে। ঝিনুক কাঁচা খান অথবা রান্না করে খান, আপনি যৌ”ন জীবনে উপকার পাবেনই।
৩। ডিমঃ ডিম সিদ্ধ হোক বা ভাজা যেভাবেই খান তাতে পুষ্টি পাবেন। ডিমে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি, ভিটামিন বি-৬ যা শরীরের হর”মোনের তারতম্য বজায় রাখে, মানসিক চাপ কমায়। আপনি নিজের স্বাস্থ্যের উন্নতি চাইলে রোজ সকালে খান একটি করে ডিম। আপনার শ”রী”র শক্তিশালী হবে এবং যৌ”ন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
৪। বাদামঃ চীনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা ইত্যাদি খাবারে আছে প্রচুর পরিমানে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট। এগুলি শ”রীরের জন্য প্রয়োজনীয় কো”লেস্টেরল তৈরী করে। সে”ক্স হরমোন কাজ করার জন্য কো”লেস্টেরল খুব দরকার। তাই প্রতিদিন চেষ্টা করুন অল্প বাদাম খাওয়া। এতে আপনার যৌ”ন স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
৫। পালং শাকঃ পালং শাকে আছে ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরের রক্ত চলাচল সঠিক ভাবে করতে সাহায্য করে। গবেষকরা বলেন শরীরে ঠিকমত রক্ত চলাচল করলে যৌ”ন উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাকের সঙ্গে আরো কিছু সবজি খেতে পারেন। এর ফলে আপনার স্বাস্থ্য উন্নতি হয়, সাথে যৌ”ন স্বাস্থ্যও উন্নত হয়।
সময় যত এগোচ্ছে, তত বাড়ছে মানুষের ইঁদুর দৌঁড়। কখনও অফিস, কখনও বাড়ি, মায়ের ওষুধ, বাবার পেনশন, ছেলেমেয়ের পড়াশোনা, সব কিছু নিয়েই নাজেহাল মানুষ। এসবের মধ্যে কাছের মানুষটির সঙ্গে অন্তরঙ্গতা সময় হয় না অনেকেরই। ভিডিওটি দেখতে নিচের ছবির উপর ক্লিক করুন আর তাই, ইঁদুর দৌঁড়ের মাঝেই সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে একটু সময় তো দিতেই হবে।
আরে, অনেকেই তো, নিয়মিত কাজের মতই অন্তরঙ্গতার পর পরই পাশ ফিরে ঘুমিয়ে পরেন। কেউ বা আবার সুখটান দিয়ে বিছানায় টানটান। শুরু হয়ে যায় নাসিকা গর্জনও।
কিন্তু, জানেন কি, সেক্সের পর পরই পাশ ফিরে শুয়ে পরা, নাক ডেকে ঘুমোনো, আপনার সঙ্গিনী একেবারেই পছন্দ করেন না। সারাদিন পর, তিনিও আপনার জন্যই অপেক্ষা করে থাকেন। যদি এসব করে থাকেন, তাহলে আজ থেকেই সাবধান হয়ে যান।
অন্তরঙ্গতার পর কী কী করবেন না..
ঘনিষ্ঠতার পর সঙ্গে সঙ্গে পাশ ফিরে ঘুমিয়ে পড়বেন না। ‘তু মেরি, ম্যায় তেরি টাইপ’ একটু কথাই না হয় বলবেন দু’জন দু’জনের সঙ্গে। মিলনের পর সঙ্গে সঙ্গে ‘ওয়াশরুমে’ চলে যাবেন না। যান একটু পরে। না হলে, সেই আমেজটাই তো পুরো নষ্ট।
মি’লনের আগে, পরে সঙ্গীর কাছ থেকে একটু আদর তো আশাই করেন মহিলারা। তাই এমন কোনও কথা বলবেন না, যাতে চার্ম নষ্ট হয়ে যায়। মিলনের পর সঙ্গে সঙ্গে ফোন ঘটবেন না। সোশ্যাল সাইটগুলি না হয় পরেই করবেন। অফিসের কোনও কাজ করবেন না। অফিসের কথা নিয়ে আলোচনাও করবেন না ওই সময়।
মিলনের পর বন্ধুকে ফোন করবেন না। বা ফোন আসলেও সেটা রিসিভ করবেন না। এতে কিন্তু মহিলারা বেজায় চোটে যান। মুখে কিছু না বলেও, দীর্ঘদিন ধরে এটা চললে, ফল কিন্তু ভুগতেই হবে আপনাকে অন্তরঙ্গতার পর চট করে ঘরের আলো জ্বালিয়ে দেবেন না। মেয়েরা কিন্তু অন্ধকারকেই ওই সময় বেশি পছন্দ করেন।