গাছ লা’গানোর দা’বি নিয়ে এই মুহূ’র্তে সরব গোটা দেশ। ক্রমেই বেড়ে চলা জলসংক’ট’কে কে’ন্দ্র করে গাছ আরও বেশি করে লা’গানোর দা’বি উঠছে বিভিন্ন মহল থেকে।
এদিকে শাস্ত্রজ্ঞরাও বলছেন, এক একটি গাছ পাল্টে দিতে পারে অনেকের জীবন। গাছ বাড়িতে রাখা যে কতটা শুভফলদায়ক তা একাধিক উদাহরণ স্পষ্ট করে দেয়। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, একাধিক গাছের একাধিক গুণের জন্য আর্থিকভাগ্য তুঙ্গে থাকতে পারে অনেকেরই।
দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন গাছ বাড়িতে থাকলে তা কী’রকম ফল দেয়। অ্যালো’ভেরা যেকোনও বাড়িতে গেলেই দেখ যায়, সেই বাড়ির ছাদে বা রয়েছে অ্যালো’ভেরা গাছ।
বাস্তুশাস্ত্রবিদরা বলছেন,অ্যালো’ভেরা গাছ যদি বাড়িতে রাখা যায় তাহলে অনেকাংশে উন্নতি হতে পারে বাড়ির মালিকের। এই গাছ স্বা’স্থ্য থেকে অর্থভাগ্য সুখকর প’রিস্থিতি রাখে বলে দা’বি জ্যোতিষশাস্ত্রবিদদের। তবে গাঠটিকে রাখতে হবে পূর্ব দিকে কিংবা উত্তর দিকে।
আরো পড়ুন
নাক পরিষ্কার থেকে চুলকানি এমন ৫ টি সমস্যার সমাধান করে পেঁয়াজের এমন ব্যবহার জেনে রাখুন
জ্বা’লা-পো’ড়া, জ্বর, গ’লাব্য’থা, কাশি, পিরিয়ডের য’ন্ত্রণা ও ত্বকের সমস্যয় এখন আর ডাক্তারের চেম্বারে দৌড়াতে হবে না। এসব রো’গ থেকে আপনাকে র’ক্ষা করবে পেঁয়াজ!
পেঁয়াজে এমন কিছু উপাদান আছে, যা শ’রীরে সংস্প’র্শে এলে রোগের জ্বা’লা কমাতে শুরু করে। সেই স’ঙ্গে আরও বেশ কিছু উপকার পাওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে পেঁয়াজ খেতে হবে না। বরং হাতের তালুতে ঘষলেই কাজ হবে। এখন প্রশ্ন আসতে পারে কীভাবে?
গবেষণায় দেখা গেছে, পেঁয়াজে উপস্থিত কিউয়ারসেটিন নামক একটি উপাদান হাতের মাধ্যমে শ’রীরে প্রবেশ করে বেশ কিছু রোগ সারাতে সাহায্য করে। এই সবজিতে অ্যান্টিসেপটিক প্রপাটিজ রয়েছে, যা ক্ষ’ত স্থানে য’ন্ত্রণা কমিয়ে দেয়।পেঁয়াজে আর কী কী রো’গ মু’ক্তির জাদু আছে জে’নে নিন:পুড়ে গেলে: রান্না ক’রতে গিয়ে হাত পুড়ে গেলে একটু পিঁয়াজ কে’টে ক্ষ’তস্থানে কিছুক্ষণ ঘষুন। দেখবেন জ্বা’লা-য’ন্ত্রণা কমে গেছে। এছাড়া পোড়া দাগ মে’টাতেও পিঁয়াজ দারুণ কাজ করে।
চলুন তবে জে’নে নেওয়া যাক –
ত্বকের সৈ’ন্দর্য বাড়ায়: পরিমাণ মতো পেঁয়াজে’র রসে অল্প করে হলুদ মিশিয়ে সেই মি’শ্রণটা নিয়মিত মুখে লা’গান। দেখবেন অল্প দিনেই মুখের দাগগুলো মুছে যাবে। সেই স’ঙ্গে স্কিনের জে’ল্লাও বাড়বে। পিরিয়ডের ব্য’থা কমায়: মাসের এই বিশেষ সময়ে যত পারবেন কাঁচা পিঁয়াজ খাবেন। পেঁয়াজ হল প্রকৃতিক পেইনকিলার, যা অল্প সময়ে ব্য’থা কমাতে দারুন কাজে আসে।
চুলকানি কমায়: মশা ও মৌমাছির কা’মড়ে হাত-পা চুলকালে ওই স্থানে এক টুকরো পেঁয়াজ ঘষুন। তাহলেই দেখবেন য’ন্ত্রণা কমে গেছে। আ’সলে পেঁয়াজ তার শ’রীরে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় সালফার। এই উপাদানটি যে কোনো ধ’রনের ইরিটেশন কমাতে দারুন কাজে আসে। কানের য’ন্ত্রণা কমায়: কয়েক টুকরো পেঁয়াজ ১৫ মিনিট পু’ড়িয়ে নিন। এরপর সেই পেঁয়াজে’র রসটা সংগ্রহ ক’রুণ। কান ব্য’থা হলে ওই রস ড্রপ হিসেবে ব্যবহার করুন। অল্প সময়ের মধ্যেই দেখবেন ব্য’থা কমে গেছে।
নাক প’রিষ্কার করে: বর্ষাকালে সর্দি-কাশি তো লে’গেই থাকে। সেই স’ঙ্গে নাক দিয়ে পানি প’ড়ে। এমন অব’স্থায় অ্যালোপ্যাথি ওষুধ না খেয়ে মাঝারি মাপের একটা পিঁয়াজ গন্ধ নিন। দেখবেন কয়েক মিনিটেই নাকের ব্লকেজ উধাও হয়ে যাবে। জ্বর হলে: শ্রাবণে হ’ঠাৎ ঠাণ্ডা জ্বর হলে একটা মাঝারি মাপের পেঁয়াজ দু টুকরো করে মাথার কাছে রেখে দিন। আর কিছু ক’রতে হবে না। দেখবেন কয়েক দিনেই একেবারে চাঙ্গা হয়ে উঠেছেন। এছাড়া একটা পেঁয়াজকে দু’টুকরো করে মোজার মধ্যে নিয়ে পায়ে প’ড়ে ঘুমান। সকালে উঠে দেখবেন জ্বর থাকবে না।
গলার ব্য’থা হলে: অল্প করে পেঁয়াজ নিয়ে গরম পানিতে ফোটান, এরপর ঝটপট ওই পানি পান করুন। এমনটা কয়েকবার করলেই দেখবেন গলার ব্য’থা কমে গেছে। পেঁয়াজে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান শ’রীরের অন্দরে তৈরি হওয়া যে কোনো ধ’রনের প্রদাহ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পা’লন করে।
নখের ওপরের চামড়া তুলেদেয়: অনেকেরই নখের ঠিক উপরে আঙুলের অংশে উল্টো দিকে চামড়া ওঠে। এমনটা হলে খুব কষ্ট হয়। এক্ষেত্রে কম করে এক ঘণ্টা যেখানে চামড়া উঠছে সেখানে পেঁয়াজ চে’পে রাখু’ন। সময় হয়ে গেলে দেখবেন পেঁয়াজে’র স’ঙ্গে স’ঙ্গে চামড়াও উঠে এসেছে।