ম্যাচের মাত্র সাত মিনিটেই লিওনেল মেসির পাস থেকে কলম্বিয়ার জাল খুঁজে নেন লাউতারো মার্টিনেজ। ১-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় আর্জেন্টিনা। তবে বিরতির পর ম্যাচে সমতায় ফেরায় কলম্বিয়া।
৯০ মিনিট পর্যন্ত ১-১ গোলে সমতা বিরাজ করায় ম্যাচটি গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুটআউটে কলম্বিয়ার তিনটি শট রুখে দিয়ে ম্যাচে নায়ক বনে গেছেন আর্জেন্টিনার গোলরক্ষক অ্যামিলিয়ানো মার্টিনেজ।
আর্জেন্টিনা এগিয়ে যাওয়ার পর ম্যাচের ৬২তম মিনিটে কলম্বিয়ার পক্ষে গোলটি করেন লুইস দিয়াজ। এর আগে ম্যাচের তৃতীয় মিনিটে কলম্বিয়ার দুই তিন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে ডি বক্সে ঢুকে পড়েন লিওনেল মেসি। দারুণভাবে বল বাড়িয়ে দেন নিকোলাসা গঞ্জালেসকে। কিন্তু তার হেড গন্তব্য খুঁজে নিতে ব্যর্থ হয়।
এইদিন ম্যাচের ৫৭ মিনিটের মাথায় প্রতিপক্ষের ট্যাকেলে পড়ে পায়ে আঘাত পান মেসি। মুহূর্তে শুরু হয় রক্তক্ষরণ। পা দিয়ে ঝরছে রক্ত। তবুও শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চালিয়ে গেছেন যুক্ত। আর জয় নিয়ে মাঠও ছাড়েন।
দল এবং দেশের প্রতি মেসির এমন ভালোবাসা দেখে এক ক্রীড়া সাংবাদিক লিখেছেন,জীবনে এমন সময় আসে তখন পিছে তাকানোর সময় থাকে না। এই মেসি অন্য মেসি। অনেক ভাল লাগলো আসলেই। প্যাট্রিক শিকের নাক দিয়ে রক্ত ঝরা দেখেছি। ওইভাবে পেনাল্টিতে শট নিয়েছেন। আর আজ দেখলাম মেসিকে।