মাদক মামলায় এখনও জামিন হয়নি চিত্রনায়িকা পরীমনির। তৃতীয় দফায় রিমান্ড শেষে রোববার নায়িকাকে আদালতে হাজির করলে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক।
পরীমনির জামিন না হওয়ায় দুশ্চিন্তায় রয়েছেন নানা শামসুল হক। রোববার তিনি একটি গণমাধ্যমকে বলেছেন, পরীমনির সঙ্গে যা হচ্ছে, তা উচিত নয়। তার নাতনি ষড়যন্ত্রের শিকার। এটা গোটা দেশ এখন জানে।
‘দেশের আশি ভাগ মানুষ জানে পরীমনিকে হয়রানি করছে। এটা তো আমার কথা না। সবাই তাই বলছে। সবারই একই কথা। অযথা হয়রানি। ষড়যন্ত্র করে তাকে হেনস্তা করছে এটা সবাই বলছে।’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে তিনি বলেন, তারা তাদের মতো কাজ করে যাচ্ছে। আইনজীবীর সঙ্গে পরীমনিকে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। এতে তার অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে।
শামসুল হক বলেন, আমার কাছে একদিকে পৃথিবী আরেক দিকে পরী। ও–ই আমার পৃথিবী।
তিনি বলেন, তার নাতনি উপার্জন করেছেন, কিন্তু সবটাই ব্যয় করেছেন ‘জনহিতকর কাজে’। প্রতিবছর এফডিসিতে দুস্থ শিল্পীদের জন্য কোরবানি দেন পরীমনি। অনাথাশ্রমে জন্মদিন পালন করেছেন। নিজের ঘরবাড়ি নেই। তিনি থাকতেন ভাড়া বাসায়।