পুকুরঘাটে নারীরা গোসলে গেলেই চুপিসারে পাড়ে যায় ৩০ বছরের এক যুবক। নারীদের গোসল দেখা তার দীর্ঘদিনের স্বভাব। বরাবরের মতো স্বভাব অনুযায়ী পুকুরঘাটে লুকিয়ে লুকিয়ে এক নারীর গোসল করা দেখছিল এ যুবক। এরপরই তার ওপর আছড়ে পড়ে লঙ্কাকাণ্ড। এতে জীবনের বড় শিক্ষাই পেয়েছে লম্পট এ যুবক।
সম্প্রতি ভারতের কোলাঘাটের কুমারঘাটে এ চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুরনো স্বভাব অনুযায়ী সম্প্রতি কুমারঘাট গ্রামের একটি পুকুরঘাটে লুকিয়ে এক নারীর গোসল করা দেখছিল ওই যুবক। কিন্তু তার ভাগ্য ভালো ছিল না। তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন স্থানীয়রা। এরপর শুরু হয় বেধড়ক মারধর। মারধরের জেরে শরীরের বেশ বেহাল দশা হয়েছে তার। পরে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় পুলিশ।
প্রতিবেদনে আরো জানানো হয়, এ যুবকের বিরুদ্ধে শুধু লুকিয়ে নারীদের গোসল দেখার অপকর্মই নয়, নারীদের উত্যক্ত এবং শ্লীলতাহানি করারও অভিযোগ রয়েছে।
সুত্রঃ daily-bangladesh
আরো পড়ুন
দুই প্রেমিকাকে একসঙ্গে বিয়ে করলেন যুবক!
একই সঙ্গে প্রেম চলছিল দুইজনের সঙ্গে। পরে দুইজনকে বিয়েও করলেন পাশাপাশি বসিয়ে। ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের হায়দরাবাদে এই ঘটনা ঘটেছে।
দুই প্রেমিকাকে একসঙ্গে বিয়ে করা ওই তরুণের নাম অর্জুন। তিনি হায়দরাবাদের ঘানপুরের বাসিন্দা। সদ্য পড়ালেখা শেষ করে চাকরির সন্ধানে ছিলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার জানায়, অর্জুনের প্রণয়ের গল্পটা শুরু হয়েছিল চার বছর আগে। পড়ালেখার সময়েই একই গ্রামেরই ঊষারানির প্রেমে পড়েন তিনি। তাদের প্রেম চলাকালীন সূর্যকলা নামের এক নারীর সঙ্গেও সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন অর্জুন।
সূর্যকলা এবং ঊষারানি একে অপরকে চিনতেন না। তাই অর্জুনের সঙ্গে তাদের দুইজনের প্রেমের বিষয়টি আঁচ করতে পারেননি। ফলে দুই প্রেমিকার সঙ্গেই প্রেম চালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি।
কিন্তু সত্যটা বেশি দিন চাপা থাকেনি। অর্জুনের বাড়ি থেকে যখন বিয়ের জন্য তোড়জোড় শুরু হয় তখনই বিপত্তি শুরু হয়। দুই নারীকে একসঙ্গে ভালোবাসার বিষয়টি সামনে আসে।
বিষয়টি জেনে অর্জুনের দুই প্রেমিকা ঊষারানি এবং সূর্যকলাও হতভম্ব হয়ে যান। তবে এ নিয়ে তেমন আপত্তি জানাননি দুইজনের কেউই। ফলে তাদের একসঙ্গে বিয়ে করার প্রস্তাব দেন প্রেমিক। এতে রাজিও হয়ে যান ঊষারানি ও সূর্যকলা। এরপর গ্রামের সবার সামনেই দুই প্রেমিকাকে বিয়ে করে নেন অর্জুন।