হঠাৎ শারীরিক মিলন বন্ধ করলে মেয়েদের যা হয়, সকল ছেলেদের জা’না উচিৎ স্বামী-বিয়োগ, বিবাহ-বি,চ্ছেদ, বা অন্য শহরে চাকরি, এধরনের নানাবিধ কারণে মি`লন’তা হা’রিয়ে যেতে পারে না’রীর থেকে।
এতে অনেক সময় ক্ষ’তিগ্রস্থ হয় না.রী শরীর। মা’নসিক দিক থেকে সুখ ও শান্তি চলে যায়। অনেক দেখা দেয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ভালোও হয়। ভালো-মন্দ মিলিয়ে স’হবা’স বন্ধ হওয়ার কারণে কী কী আসে জেনে নিন আগের চেয়ে অনেক বেশি উতলা করে তোলে: আমরা সবাই জানি, মি’লন হ’তাশা, হাঁহুতাশ মেটাতে সাহায্য করে।
কিন্তু কোনও অজ্ঞাত কারণে যদি নারীর জীবনে স’হবা’সের চ্যা’প্টার বন্ধ হয়ে যায়, তবে মা’নসিক তৈরি হতে পারে। কথায় কথায় মন খারাপ, কিছু ভালো না লাগা, কারণে অকারণে অ’তিরিক্ত রাগ জ’ন্মাতে শুরু হতে পারে।
মানুষের সঙ্গে দু’র্ব্য’বহার করতেও শুরু করে দিতে পারেন সেই নারী। স্কটিশ গবেষকদের পরীক্ষায় জানা যায়, স’হবাস ব’ন্ধ হয়ে গেছে এমন মহিলাদের নাকি লোকের সঙ্গে কথা বলতেও অসুবিধে হয়।
এর কারণ, স’হবা’স করার সময় থেকে যে ফিল গুড কেমিক্যাল এন্ডোর্ফিন ও অ’ক্সিটোসিন নিঃ’সরিত হয়, তা বন্ধ হয়ে যাওয়া। ই’উরিনারি ট্র্যা’ক্ট ই’নফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়: স’ঙ্গ’মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মূ’ত্র’নালীতে সং’ক্রমণ হতে পারে।
প্র’স্রাবের সময় জ্বা’লায’ন্ত্রণা শুরু হতে পারে তখন। কিন্তু সহবাস করা ব’ন্ধ হয়ে গেলে ই’উরিনারি ট্র্যা’ক্ট স’ম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। স’র্দি কা’শি প্র’তিরো’ধ ক্ষ’মতা কমে যায়: মি’লন- করলে শ’রীরে রো’গ- জী’বাণুর প্র’বেশ ক’ষ্টকর হয়ে ওঠে।
আরও পড়ুনঃ
দাঁতে সবার কমবেশি হলুদ বা বাদামি খনিজ পদার্থের প্রলেপ দেখা যায়। এটাকে ইংরেজিতে টার্টার বলে। যাকে দাঁতে পাথর পড়া হিসেবে চিনি। নিয়মিত পরিষ্কার না করলে এই টার্টার ক্রমশ বাড়তে থাকে। যা দাঁতের পিরিওডোনটাইটিসের কারণ।
পিরিওডোনটাইটিস কী পিরিওডোনটাইটিস হলে দাঁতের মাড়ির টিস্যুতে প্রদাহ হয়। ফলে মাড়ি সংকোচিত হয়ে অকালে দাঁত পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ সমস্যা এড়াতে প্রয়োজন নিয়মিত দাঁতে জমা টার্টার পরিষ্কার করা। টার্টার দূর করার প্রথম সমাধান হলো ডেন্টিস্ট।
তবে আপনি চাইলে বাড়িতে বসেও এ সমস্যার সমাধান করতে পারেন। টার্টার পরিষ্কার করতে যা লাগবে বেকিং সোডা , ডেন্টাল পিক, লবণ, হাইড্রোজেন পেরোক্সাইড, পানি, টুথব্রাশ, কাপ অ্যান্টিসেপটিক মাউথ ওয়াশ টার্টার দূর করতে সবচেয়ে সহজলভ্য ও কার্যকরী উপাদান হচ্ছে বেকিং সোডা।
আসুন এবার জেনে নিই টা,র্টার দূর করার পদ্ধতি। প্রথম ধাপ কাপে এক টেবিল চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে ১/২ চা চামচ লবণ মেশান। এবার গরম পানিতে টুথব্রাশ ভিজিয়ে বেকিং সোডা ও লবণের মিশ্রণ দিয়ে পাঁচ মিনিট ধরে দাঁত ব্রাশ করুন। সবশেষে কুলকুচি করে নিন।
দ্বিতীয় ধাপ এক কাপ হাইড্রোজেন পেরোক্সাইডের সঙ্গে ১/২ কাপ হালকা গরম পানি মেশান। এই পানি মুখে নিয়ে এক মিনিট রাখুন। এরপর ১/২ কাপ পানি দিয়ে কুলকুচি করে ফেলুন। তৃতীয় ধাপ ডেন্টাল পিক দিয়ে দাঁতের হলুদ টার্টার ধীরে ধীরে ঘষে তুলুন। মাড়ির ক্ষতি এড়াতে ডেন্টাল পিক ব্যবহারের সময় সাবধানতা অবলম্বন করুন।
চতুর্থ ধাপ অ্যান্টিসেপটিক মাউথ ওয়াশ দিয়ে কুলকুচি করুন। ঝকঝকে সাদা হাসির জন্য আরও কয়েকটি টিপস- স্ট্রবেরি ও টমেটো ভিটামিন সি-তে পরিপূর্ণ বলে স্ট্রবেরি ও টমেটো দাঁতের জন্য ভালো। টার্টার পরিষ্কার করতে স্ট্রবেরি বা টমেটো দাঁতে ঘষে পাঁচ মিনিট রাখুন। এতে টার্টার নরম হবে। এবার বেকিং সোডা মেশানো হালকা গরম পানি দিয়ে কুলি করে ফেলুন।
স্ট্রবেরি বা টমেটো ছাড়াও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ক্যাপসিকাম, লেবু, পেঁপে ও কমলালেবু ব্যবহার করা যাবে। পনির খাওয়ার আগে পনির খেয়ে নিতে পারেন। পনির খাবারের এসিডকে নিষ্ক্রিয় করে দেয় যা টার্টার তৈরির মূল উপাদান। জেনে রাখা ভালো দাঁত পরিষ্কারের জন্য নরম ব্রাশ ব্যবহার করুন। দাঁত ব্রাশের সময় ওপর-নিচ ব্রাশ করুন।
খেয়াল রাখুন মাড়ি ও দাঁতের মধ্যবর্তী অংশ যেন পরিষ্কার হয়। ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করুন। মরিচ জাতীয় খাবার লালা নিঃসরণে সাহায্য করে। যা প্রাকৃতিকভাবে মুখ পরিষ্কার করে। ব্যাকটেরিয়া দূর করতে রাতে শোয়ার আগে কমলার খোসা দাঁতে ঘষে নিন। সকালবেলা ব্রাশ করে ফেলুন।