গল্পটা সিনেমা’র মতোই।
যেন ব্লকবাস্টার হিন্দি সিনেমা ‘হা’ম দিল দে চুকে সানাম’ এর প্রায় হুবহু পুরাবৃত্তি।
সালমান খান, ঐশ্বরিয়া রাই ও অজয় দেবগন অ’ভিনীত ছবির মতো সত্যি কাহিনী ঘটেছে ভা’রতের মধ্যপ্রদেশের ভোপালে। ভা’রতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে’র এক খবরে বলা হয়, দীর্ঘ সাত বছর ধরে সংসার করছিলেন মহেশ ও স’’ঙ্গীতা (ছদ্মনাম)। সংসার জীবনে দুই স’ন্তানের মা হয়েছেন স’’ঙ্গীতা।
এভাবে সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল। হঠাৎ করে স’’ঙ্গীতার স’’ঙ্গে তার পুরোনো প্রে’মিকের দেখা হয়ে যায়। এরপর থেকেই ধীরে ধীরে তাদের পরিবারে অশান্তি নেমে আসে। পুরোনো প্রে’মিকের স’’ঙ্গে নতুন করে দেখা হওয়ার পর থেকেই মনম’রা হয়ে থাকেন স’’ঙ্গীতা। মহেশ স্ত্রী’র এমন দশা দেখে কারণ খুঁজতে গিয়ে জানতে পারেন- বিয়ের আগে স্ত্রী’র প্রে’মিককে তার শ্বশুর মেনে নিতে পারেননি।
পরে পরিবারের চা’পে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার মহেশকে বিয়ে করতে বা’ধ্য হন ফ্যাশন ডিজাইনার স’’ঙ্গীতা।মহেশ-স’’ঙ্গীতা যখন পারিবারিক আ’দালতে যান তখন তাদের কাউন্সিলিংয়ের পরাম’র্শ দেওয়া হয়েছিল।কাউন্সিলিংয়ের সময় মহেশ জানান, তিনি বারবার তার স্ত্রী’’কে বোঝানোর চেষ্টা করেছিলেন।
কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। স’’ঙ্গীতাও পুরোনো প্রে’মিকের কাছে ফিরতে চান। তিনিও আ’দালতের কাছে একই কথা বলেন। মহেশ আ’দালতকে জানান, তিনি চান না তার আর স’’ঙ্গীতার সম্প’র্কের প্রভাব তাদের স’ন্তানদের ও’পর পড়ুক। তাই তিনি এই সি’’দ্ধান্ত নিয়েছেন। ডিভোর্সের পর মহেশ স’ন্তানদের তার কাছে রাখার আবেদন জানিয়েছেন। স’’ঙ্গীতাও মহেশের এ আবেদনের বি’রোধিতা করেননি।