সময়ের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে যে কয়জন অ’ভিনেত্রী সিনেমা প্রেমীদের হৃদয়ের মণিকোঠায় জায়গা করে নিয়েছেন তাঁর মধ্যে পরীমণি অন্যতম। এই পর্যন্ত ভিন্নধর্মী চরিত্রে অ’ভিনয় করে তিনি আলোচনায় এসেছেন বহুবার।
নতুন খবর হচ্ছে, ঢাকা বোট ক্লাবের নির্বাহী সদস্য নাসির উদ্দিন অ’ভিযোগ অ’স্বীকার করে বলেন, ঢাকা বোট ক্লাব থেকে দামি ড্রিং’কস (ম”দ) জোর করে নেয়ার চে’ষ্টা করেছিল পরীমণি ও তার সহযোগীরা। তারা তো আমা’দের ক্লাবের মেম্বার না। তাই আমি তাদের নিতে দেইনি। এ কারণে তাকে আমি বাধা দিয়েছি এবং বলেছি যে- এটা নেয়া যাব’ে না। নিতে হলে অবশ্যই তোমা’দেরকে মেম্বার ‘হতে হবে।
তিনি বলেন, ঘটনার পরের দিনই আমা’দের ক্লাবের নিয়ম অনুযায়ী এ বি’ষয়ে একটি জাজম্যান্ট রিপোর্ট জমা হয়। যেখানে ক্লাবের স্টাফরা ঘটনার বর্ণনা দিয়েছে। মূলত আমা’র সাথে তার (পরীমণির) কিছুই হয়নি। ক্লাবের কর্মক’র্তা হিসেবে আমি তার (পরীমণির) উশৃঙ্খল আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করার চে’ষ্টা করেছি মাত্র। তাছাড়া এই ঘটনার আগে আমি তাকে চিনতাম না।
ক্লাবের মেম্বার ছাড়া ওই ম’দ যে কারো কাছে ‘বিক্রয়যোগ্য নয় উল্লেখ করে নাসির বলেন, ‘আমি তাকে (পরীমণিকে) বলেছি- এটা ‘বিক্রয়যোগ্য না। তাছাড়া এতো রাতে আমা’দের বার ক্লোজড্। তাই কোনোভাবেই সম্ভব না। তবে তার আগেই কোথা থেকে যেনো পরীমণি ম’দ পান করে এসেছিলো। ওই অবস্থাতেই আমা’দের কাছে দামি ম’দ না পেয়ে সে উত্তেজিত হয়ে যায়, আমা’র উপর চড়াও হয় এবং বারের মধ্যেই একটার পর একটা কাঁচের গ্লাস ভাঙচুর করে। ওই সময়ে আমাকে সে গা’লিগা’লা’জ করে। তখন আমা’দের স্টাফরা তাকে থামানো চে’ষ্টা করে।
একপর্যায়ে পরীমণির সঙ্গে থাকা ছেলেটা আমাকে চড়-থা’প্পর দেয়। এরমধ্যে পরীমণি আমা’র দিকে গ্লাস ছুঁড়ে মা’রলে তা আমা’র ঘাড়ে এসে লাগে। এমন পরিস্থিতিতে আমি সিকিউরিটিদের নির্দেশ দেই- তাকে সরিয়ে নিতে। তখন সিকিউরিটিরা তাকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। তখন পরীমণি অতিরিক্ত ম’দ্যপ অবস্থায় ছিলো, যে কারণে সে ঠিকমতো গাড়িতে উঠতে পারছিলো না। এ ঘটনার রে’কর্ডও আমা’দের সিসি ক্যামেরায় সংরক্ষিত আছে।