যুক্তরায্যের এক বিজ্ঞানীরা পানিতে ছাড়া ডাঙ্গায় বসবাস করা এক মাছের সন্ধ্যান পেয়েছেন। এই মাছটিকে দেখলে মেরে ফেলার পরামর্শ দেয়া হয়। ওয়াশিংটন এক পোষ্টে বলা হয় এই মাছটি দেখতে সাপের মত হওয়ায়, তাই এই মাছের নাম রাখা হয় স্নেক হ্যাট ফিস।
১৯৯৭ সালে ক্যালফেরনিয়ার সিলবার দিনে ধরা পরে এই মাছ। সেই সময় ধারণা করা হয়েছে মাছটি পূর্বা এশিয়ার। আর এই মাছটি এখন জর্জিয়া পেয়ে অবাক হচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
২০০২ সালে এই স্নেক হ্যাড ফিস ধরা পরে। এবং পরে তা বিক্রি বেআইনি বলে ঘোষনা করা হয়। সম্প্রতি ম্যারিলি বিজ্ঞানাগারে এমন তথ্য পেয়েছেন যে এর শ্বাস তত্ম এমন ভাবে যে যা কোন মাছের নয়।
এই মাছটি মানুষের মত করে শ্বাস নিতে পারে। আর এই কারণে পানি থেকে ডাঙ্গায় তুললে কোন রকম সমস্যা হয় না। আচমকা আক্রমণ করতে পারে। এবং এর খাদ্য তালিকা রয়েছে ছোট মাছ, ইঁদুর ইত্যাদি।
তাই এই কারণে অন্য জলজ প্রাণীর কাছে এই মাছটি বিশাল বিপদের কারণ। লম্বা ৩ ফুঁট মাছটি প্রায় ১৮ পাউন্ড হয়ে থাকে। এই মাছটির ধারালো ধাত থাকার কারণে শিকারে এর কোন রকম সমস্যা হয় না।
আরো পড়ুন
অনলাইনে ক্রয় করা ফ্রিজের মধ্যে মিললো কোটি টাকা!
ব্যবসার প্রয়োজনে অনলাইনে ফ্রিজার কিনেছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার এক ব্যক্তি। নতুন ফ্রিজ পাওয়ার কিছুদিন পর তার মধ্যে খুঁজে পেলেন এক কোটি টাকার নোট। পরবর্তীতে পুলিশকে ফোন দিয়ে পুরো টাকা তুলে দিলেন তাদের হাতে। সততার এমনই নিদর্শন দিলেন এক ব্যক্তি। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, প্রথমে খুব বিস্মিত হয়েছিলাম। কিছুক্ষণ ভেবে বুঝলাম পুলিশে খবর দেওয়াই সঠিক কাজ হবে। তাই স্থানীয় থানায় ফোন করি। এরপর তার বাড়িতে এসে টাকাগুলো উদ্ধার করেন পুলিশকর্মীরা।
এবিষয়ে এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, তিনি তার পুরো কর্মজীবনে এত টাকা একসঙ্গে কখনও উদ্ধার করেননি।
তবে দক্ষিণ কোরিয়ার আইন অনুযায়ী টাকা হারিয়ে গেলে এবং তার কোনো দাবিদার না থাকলে সেটা যিনি পেয়েছেন তার হয়ে যায়। যদিও ২২% কর কাটা হয়। তবে কোনও টাকার সঙ্গে অপরাধের ইতিহাস জড়িয়ে থাকলে তা পুলিশ বাজেয়াপ্ত করে।