ভোরবেলা স’হ’বাসের ৭টি অবিশ্বা’স্য উপকারিতা

বিশেষজ্ঞদের মতে ভোর বেলায় সহ’বাসের ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ছাড়াও অনেক উপকার পাওয়া যায়। রাত বা অন্য সময়ের চেয়ে ভোরে মিলনের ফলে হৃ’দরোগে আ’ক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায় বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।

এরই সাথে সাথে রো’গ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেক বেড়ে যায়।এসময় না’রী এবং পুরুষ উভ’য়েরই যৌ’ন হ’রমোন গু’লির মাত্রা থাকে তুঙ্গে। তবে এসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হয়।

তাই ঘুমাতে যাওয়ার সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া খুবই জরুরি। ভোরবেলা মিলন শ’রীরে অ্যা’ন্টিবডি গঠন করতে সাহায্য করে,শরীরের র’ক্ত সঞ্চালন সঠিক থাকে। এছাড়া সকালের মিলনের ফলে আ’র্থ্রাইটিস ও

মা’ইগ্রেনের মত রোগ কম হয়। সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে ভালবাসার একান্ত সময় কা’টাতে চাইছেন? এগিয়ে যান। কারণ নিয়মিত যৌ’নমিলন বা সহ’বাস মানসিক শান্তির সঙ্গেই আপনার ক্লা’ন্তি কাটিয়ে দেবে, ক্যালরি কমাবে,

আরামের ঘুমও উপহার দেবে। এক কথায় শরীরকে করে তুলবে সুস্থ, ঝরঝরে। নিয়মিত স’হবাসের উপকারিতা- ১) সপ্তাহে দু`দিন যৌ’নমিলন পুরুষদের হা’র্ট অ্যা’টাকের সম্ভাবনা বহুলাংশে কমিয়ে দেয়।

২) যৌ’নমিলন ব্যা’থা উপশমে অব্যর্থ। যৌ’নমিলনের সময় অ’র্গাসমের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন ক্ষরণের মাত্রা পাঁচ গুণ বৃদ্ধি পায়।এর সঙ্গেই শরীর এন্ডোরফিনস ক্ষরণ করে যা ব্যাথা কমিয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।

৩) নিয়মিত যৌ’নমিলন শরীরে IgA অ্যান্টিবডির সংখ্যা বাড়িয়ে তোলে। যা রোগ প্রতিরোধে অ’পরিহার্য্য। ৪) স’হবাস ক্লান্তি দূর করে। মানসিক শা’ন্তি তৈরি করে।

৫) যৌ’নমিলনের পরবর্তী ঘুম আরাম ও শান্তির হয়। যা সার্বিক ভাবে শারীরিক সুস্থতা বৃদ্ধি করে। ৬) প্রত্যেকবার যৌ’নমিলনের ফলে অন্তত পক্ষে ৮০ ক্যালরি করে ক্ষয় হয়। ফলে ওজন ঝরানোর জন্য মোক্ষম পদ্ধতি সহ’বাস।

৭) যৌ’নমিলন চলাকালীন ডি’হাইড্রোএপিএন্ড্রোস্টেরন নামের একটি হর’মোন ক্ষরিত হয়। এই হরমোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন কোষ-কলাকে মেরামত করে। ফলে আয়ু বৃদ্ধি পায়।

About reviewbd

Check Also

নারীদের এই ৩টি ভুলে সম্পর্কে ভাঙন ধরতে পারে

প্রেমের জোয়ারে ভাসার সময়ে মনে হয় যেন এই প্রেম চিরন্তন। পৃথিবী ওলটপালট হয়ে গেলেও প্রেমে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *