সব পুরুষই চায় একজন সুন্দরী সঙ্গিনী। সঙ্গিনীর সৌন্দর্যের প্রতি আকাঙ্খা থেকে থাকে পুরুষ মাত্রই, আর সুন্দরী মেয়ে দেখলে ছেলেদের বাম দিকের বুকে এমনিতেই ব্যাথা হয়। কিন্তু এক গবেষনায় বলা হয়েছ উল্টো কথা।
স্পেনের একদল গবেষক দাবি করেছেন, সুন্দরী নারীরা ধুমপানের থেকেও বেশি ক্ষতিকর পুরুষদের জন্য। পুরুষের মধ্যে মানসিক চাপ বাড়তে থাকে আকর্ষণীয় নারীদের সান্নিধ্যে আসলে। এমনকি হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাওয়ারও আশঙ্কাও রয়েছে এই চাপ বাড়ার কারণে।
গবেষকরা বলেছেন, তাদের জন্য সুন্দরী আকর্ষণীয় রমণীরা একটু বেশি ক্ষতিকর যারা নারীদের কাছ থেকে সবসময় দূরে থাকতে ভালবাসেন। ৮৪ জন স্বেচ্ছাসেবী পুরুষের উপর গবেষণা চালিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে এই তথ্য।
তারা আরো দাবি করেন, কম বয়সী সুন্দরী নারী আশেপাশে দেখলে অধিকাংশ পুরুষ প্রেমের সুযোগ আছে বলে ভাবতে শুরু করেন। খুব কম পুরুষই সুন্দরীদের পাশ কাটিয়ে চলতে পারে। যার ফলে না চাইতেও প্রেমে পড়তে বাধ্য পুরুষেরা।
আরো পড়ুন
বিয়ের পর মেয়েরা মোটা হয়ে যায় কেন ? আসল কারনটা জানলে আপনি অবাক হবেন…
অনেকে মনে করেন এটা হয়তো শুধু এই দেশেই হয়। কিন্তু তা একদমই নয়, গোটা পৃথিবী জুড়ে দেখা যায় এই ঘটনা। বিভিন্ন কারণে মেয়েরা বিয়ের পরে মোটা হয়ে যায়।
এর পেছনে একটা কারণ বলা যায় বিয়ের আগে মেয়েদের মনে কিছু দুশ্চিন্তা কাজ করে। বিয়ে ঠিকঠাক হবে কিনা, কেমন হবে নতুন জীবন, সবকিছু ঠিকমতো হবে কিনা এসব নিয়ে। বিয়ের পর আর এই সমস্ত মানশিক থাকে না। তাই রিল্যাক্সড হয়ে অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস গড়ে ওঠে।
তাছাড়া হানিমুন, প্রচুর দাওয়াত, বিভিন্ন জায়গায় খেতে যাওয়া এসব চলতেই থাকে। আর অনেকের মধ্যেই এমন একটা ধারণা কাজ করে যে বিয়ে হয়ে গেলে আর আকর্ষণীয় থাকার দরকার নেই। বিয়ের পর ঘুম এবং খাওয়ার সময় উল্টোপাল্টা হয়ে যায় যেটা মেটাবলিজমকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই মেদ জমতে শুরু করে।
বিয়ের পরে নানারকম দায়িত্ব ও মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপার থাকে। সেগুলো মোকাবিলা করতে গিয়ে অনেকে অনেক চাপবোধ করে যা বিয়ের আগে একেবারেই থাকে না। এছাড়া শারীরিক সম্পর্কের কারণে ২টি মেয়েলি হরমোন বাড়ে বলে বিশেষজ্ঞরা বলেন। ফলে মেদ জমে শরীরে।
অনেকে মনে করেন যে সংসারের কাজ করলেই আর ব্যামের দরকার নেই। আর এই ধারনাই তাদের মোটা হওয়ার এক অন্য কারন। আলাদা করে ব্যায়াম না করলে ফিগার সুন্দর রাখা কঠিন।