যাদের শরীরে এই ৪টি চিহ্ন আছে, তারা ভবিষ্যতে কোটিপতি হবেই…

হিন্দু ধর্মে মানব দেহের প্রত্যেক অংশের এক নিজস্ব পরিচয় আছে। সমুদ্রশাস্ত্র অনুযায়ী মানুষের দেহের প্রত্যেকটি অঙ্গের নিজের নিজের কিছু গুরুত্ব রয়েছে। এটি সম্পর্কেই আজকের আলোচনা।

বর্তমান সময়ে প্রায় প্রতিদিনই জিনিসের দান বেড়েই চলেছে। এই অবস্থায় সাধারণ মানুষের জীবন যাপন করা খুব কষ্টকর হয়ে উঠেছে। গরীব মানুষেরা কীভাবে দুবেলা দুমুঠো খেয়ে বেঁচে থাকবে সেটাই ভেবে পাচ্ছেনা।

ধনী হতে কে না চায়? সকলেই চায় বেশি টাকা রোজকার করতে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে মানব শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কিছু চিহ্নকে অত্যন্ত শুভ বলে মানা হয়। এই ধরনের চিহ্ন থাকলে তা ভাগ্য পরিবর্তনের সংকেত বলে মনে করা হয়।

১) হাতের তালুর মাঝখানে যদি টমর, রথ, চক্র, তীর বা পতাকা চিহ্নিত থাকে তবে তারা খুব ভাগ্যবান হয়। এরা ব্যবসায়িক দিক থেকে শুরু করে চাকরি, সব কিছুতেই সফল হয়।

তাদের বিবাহিত জীবন সব সময় প্রেমময় হয়। তারা যে কাজই শুরু করুক না কেন তাতেই তারা সাফল্য লাভ করে। পরিবারের সবার কাছে এরা ভীষণ প্রিয় হয়।

২) মানুষের শরীরে তিল থাকা খুব সাধারণ একটা ব্যাপার। যদি এই তিল আপনার হাতের তালুতে উপস্থিত থাকে তাহলে এটি আপনার জন্য খুব উপকারী। তালুর মাঝখানে তিল থাকা ব্যাক্তিরা খুব ধনী হয়।

তারা সমাজে সম্মানিত এবং প্রতিষ্ঠিত হয়। তাদের জীবনে অনেক সংগ্রাম করতে হত আর তারা সফল হয়। তাদের সঙ্গীর প্রতি তাদের আলাদাই স্নেহ থাকে।

৩) যাদের পায়ে পদ্ম চিহ্ন বা চক্র চিহ্ন থাকে তাদের ধনসম্পদের কোন ক্ষতি হয়না। এই মানুষেরা প্রচুর ধন সম্পদ ও জমি জায়গার সুখ ভোগ করে। তারা শিশুদের খুব ভালোবাসে, এরা অন্য মানুষের উপর নিজের আদেশ চালানো পছন্দ করে। এরা খুব ভালো মনের মানুষ হয় এবং খুব অল্প সময়ে কারোর হৃদয় জয় করতে পারে।

৪) যাদের পায়ের তলায় তিল থাকে তাদের সেরা শাসক বলে মনে করা হয়। এই মানুষরা জীবনে সব ধরনের সুখ পায়। এরা জীবনে স্বাধীন ভাবে চলতে ভালোবাসে।

তারা নিজেদের লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য অনেক কঠোর পরিশ্রম করতে ভালোবাসে। টাকার ক্ষেত্রে এরা খুব ভাগ্যবান হয়। এরা নিজেদের পিতামহ এবং মাতামহের কাছ থেকে অনেক সম্পদ আশীর্বাদ রূপে পেয়ে থাকে।

About reviewbd

Check Also

নারীদের এই ৩টি ভুলে সম্পর্কে ভাঙন ধরতে পারে

প্রেমের জোয়ারে ভাসার সময়ে মনে হয় যেন এই প্রেম চিরন্তন। পৃথিবী ওলটপালট হয়ে গেলেও প্রেমে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *