পুরুষমনে জায়গা করে নেওয়া ছাড়াও যৌ”ন”তা নারীকে আরও অনেকভাবে ভালো থাকতে সাহায্য করে। শরীর সুস্থ রাখে। হতাশা দূর করে মন ভালো রাখে। ঠিক কেমনভাবে যৌ”ন”তা নারীকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে জেনে নিন।
স্ট্রেসের দাওয়াই যৌ”ন”তা
স্কটল্যান্ডের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় বেরিয়েছিল, চাকরির ইন্টারভিউ দিতে কোনও নারীর যদি টেনশনে রাতের ঘুম উড়ে যায়, তার মনে আত্মবিশ্বাস জাগাতে পারে কেবল যৌ”ন”তা। শুধু তাই নয়, প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার সে”ক্স করলে স্ট্রেস দূর হয়, সকলের সাথে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে মিশতে পারা যায়। এর কারণ সে”ক্সে”র সময় নারীশরীর থেকে যে এনড্রোফিন ও অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসরণ হয়, তাতে মস্তিষ্কে আরাম হয়।
আরামের ঘুম
ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের ঘুম এমনিতেই পাতলা। কথায় কথায় ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে মেয়েদের। অনেকের তো ঠিকমতো ঘুমটাই হয় না। এর কারণও এনড্রোফিন হরমোনের নিঃসরণ। এতে হয় কী, শরীরের সব গ্লানি মিটে যায়। অনেক শান্তিতে ঘুমনো যায়।
যন্ত্রণা কমায়
সে”ক্স না করলে মহিলাদের আরও একটি সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। সেটি হল মাই”গ্রেন। সে”ক্সে”র সময় যে মুহূর্তে এনড্রোফিন হরমোন বেরিয়ে যায়, মাইগ্রেনের পেইন অনেকটাই কমে যায়।
সর্দি, কাশি থেকে বাঁচায় নিয়মিত সে”ক্স
প্রতিদিন সে”ক্স করে যে সব নারী, তাদের শরীরে ইমিউনোগ্লোবিন অ্যান্টিবডির মাত্রা বেড়ে যায়। এই অ্যান্টিবডি নারীশরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে সর্দি, কাশি, জ্বরের হাত থেকে রক্ষা করে। তাই বলি, সর্দি সর্দি ভাব হলে সে”ক্স করুন। নিস্তার মিলবে।
সুইট সি”ক্সটিনের গ্ল্যা”মার ধরে রাখতে সেক্স
নিয়মিত সে”ক্স হ”র”মোন নিঃসরিত হলে (টেস্টোস্টেরন ও এস্ট্রোজেন) চেহারায় যৌ”ব”ন নতুন করে ধরা দিতে পারে। বৈজ্ঞানিক মতে প্রমাণিত, এস্ট্রোজেনের নিঃসরণ ত্বক করে তোলে কোমল।
লাইট পি”রিয়ড, ব্যথা ছড়াই
নিয়মিত সে”ক্স করলে জরায়ু (uterus) সঙ্কুচিত হয়। পিরিয়ডের সময় রক্তের বেরিয়ে যেতে সুবিধে হয়। জরায়ুতে টিশু তৈরি হয় না, ফলে এন্ডোমেট্রিওসিসের (পিরিয়ড চলাকালীন পেটে যে ব্যথা হয়) সম্ভাবনা কমে যায়।