সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চার বিষয়ের অভাব নেই। নানা অদ্ভুত অদ্ভুত বিষয় নিয়ে আলোচনায় মেতে ওঠেন নেটিজেনরা। যার মধ্যে একটি জনপ্রিয় বিষয় হল যৌ”নজী”বন। আর সেই চর্চাতেই এবার উঠে এল ম”হিলাদের একটি ভয়ঙ্কর অভ্যাসের কথা। যৌ”না”ঙ্গ ‘টা”ইট’ করতে এক ঝুঁকিপূর্ণ উপায় খুঁজে বের করেছেন অনেক মহিলাই। জানেন, কী পন্থা?
ওক গাছে তৈরি হওয়া বোলতার বাসার একটি বিশেষ অংশ যো”নি”তে প্রবেশ করিয়ে তা ‘টা”ইট’ করার চেষ্টা করেন মহিলারা। বিশেষত যাঁরা ইতিমধ্যেই সন্তানের জন্ম দিয়ে ফেলেছেন, তাঁদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি। শুনলে অবাকই হতে হয়। কারণ এমন উপায়ে যো”নি সংকুচিত করা বেশ ভয়ঙ্কর জেনেও স”ঙ্গ”ম মধুর করে তুলতে এ কাজ করেন অনেকেই।
এবার জেনে নেওয়া যাক, কোন পদ্ধতিতে এ কাজ করেন মহিলারা? ওক গাছের পাতায় বোলতার ডিম পাড়ায় একসময় গাছের সেই অংশটি ফুলে ওঠে। আর তাতেই জন্ম নেয় বোলতার লার্ভা। ওক গাছের এই ফুলে ওঠা অংশটিই দেদার বিকোচ্ছে আমাজনের মতো ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলিত। প্রসবের পর সাধারণত যো”নিদ্বা”র টাইট থাকে না।
তা আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরানোর জন্য ওই ওক গাছের স্ফীত অংশটি যো”নি”তে প্রবেশ করান মহিলারা। এর ফলে সেই অংশ আগের চেয়ে অনেকটাই ভরাট হয়ে যায়। সন্তান প্রসবের ফলে যৌ”না”ঙ্গের যে অংশগুলি কেটে যায়, সেই ক্ষতও ঢেকে দিতে সাহায্য করে ওক গাছের অংশটি। ফলে যৌ”না”ঙ্গ আগের চেয়ে অনেক বেশি টাইট হয়। তবে পুরোটাই হয় চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনেই।
হলিউড তারকা পালট্রো একটি ব্লগে এর উপকারিতা তুলে ধরেছিলেন। জানিয়েছিলেন, এই পদ্ধতিতে নাকি মহিলাদের অ”র্গ্যা”জমের মাত্রা বাড়ে। পাশাপাশি বিভিন্ন হ”রমো”নের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় থাকে। এমনকী নারীসুলভ এনার্জিও দ্বিগুণ হয়ে যায়। একটি ওয়েবসাইট আবার দাবি করেছিল, এটি ক্যা”ন”সার প্রতিরোধেও সক্ষম। তবে এইসব দাবিকে ভিত্তিহীন বলে কানাডিয়ান স্ত্রী”রোগ বিশেষজ্ঞ জানান, এর ফলে ম”হিলাদের যৌ”না”ঙ্গ বিষাক্ত ব্যাকটিরিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে।
হরমোন ব্যালেন্সিংয়ের কাজও করে না এটি। উল্টে সঙ্গমের সময় ঘ”র্ষণের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দেয়। যোনিকে শুকনো করে দিয়ে শ্বেতসার স্তর কমিয়ে দেয় এটি। যা শ”রীরের পক্ষে ক্ষতিকর। এখানেই শেষ নয়, চিকিৎসকের মতে, যো”নি”তে উপস্থিত ভাল ব্যাকটেরিয়াগুলিকে মেরে দিয়ে HIV-র আশঙ্কাও বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম বোলতার বাসা।
তাই সাবধান! যৌ”নজী”বনে স্ফূর্তি আনতে বাজারে বিক্রি হওয়া এ ধরনের জিনিস অর্ডার করার আগে একবার অন্তত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।