বী,র্য ধার নিয়ে একা একা সন্তানের মা পাশে পাননি প্রেমিককেও

ছোটপ,র্দার জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ‘স্প্লি,টসভিলা’-র ১০ নম্বর সিজনের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ ছিলেন আনমোল চৌধুরী। ওই সিজনে আরো এক প্রতিযোগী প্রিয়াঙ্ক শ,র্মার সঙ্গে দ্বৈ,রথ এক ধা,ক্কায় শোয়ের জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে দিয়েছিল কয়েকগুণ। তবে আনমোল কি,ন্তু বিবাহ বহির্ভূত এক পুত্র সন্তানের মা-ও। গত বছরের সেপ্টে,ম্বরে সেই সন্তানের জ,ন্ম দিয়েছেন তিনি।

সম্প্রতি, নেটমাধ্যমে এই খবর ঘোষণা করেছেন স্ব,য়ং আনমোল। এরপর ফের একবার চর্চায় এই ‘স্প্লিটসভিলা’ খ্যাত তারকা। না, নতুন কোনো রিয়েলিটি শোয়ে অংশগ্ৰহণ করছেন না আনমোল। সদ্য, নিজের মা হওয়ার সমস্যা জর্জরিত যাত্রাপথ, প্রা,ক্তন প্রেমিকের অবহেলা এসব নিয়েই বিস্ফোরক হয়েছেন তিনি।

সদ্য সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আমল জানিয়েছেন বছর দু’য়েক সম্পর্ক থাকার পর তিনি এবং তার প্রাক্তন প্রেমিক আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এরপর ‘স্প্লি,টসভিলা’ তারকা জানতে পেরেছিলেন তিনি অ,ন্তঃসত্বা। প্রথমে গ,র্ভপাত করানোর ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করলে পরবর্তী সময়ে নিজের গর্ভে থাকা সন্তানের কথা ভেবে সেই সি,দ্ধান্ত থেকে সরে আসেন তিনি।

বিষয়টি নিয়ে প্রকাশ্যে টুঁ শ,ব্দটুকু পর্যন্ত করেননি তিনি। এমনকি বাড়িতেও জানাননি। বাড়িতে জানালে আমার পরিবার কিছুতেই মেনে নিত না। এমনকি আমার প্রাক্তন প্রেমিক পর্যন্ত আমাদের সন্তানের ভূমি,ষ্ঠ হওয়ার বিরুদ্ধে মত পো,ষণ করেছিল। বুঝেছিলাম এই সি,দ্ধান্ত নেওয়ার পরপরই একেবারে একা হয়ে গেছিলাম মা হওয়ার যাত্রাপথে। তবে ভয় পেয়ে সরে দাঁড়ায়নি। একমাত্র ছোট বোন এই গোটা সময়টায় পশে দাঁড়িয়েছিল! জানালেন এই রিয়েলিটি শো তারকা।

সামান্য থেমে আনমোল আরো বলেন, অ,ন্তঃসত্বা থাকাকালীন স্বাভাবিক নিয়মেই শরীরের ওজন বেড়ে গেছিল অনেকটাই। নেটমাধ্যমে তা নিয়ে আমাকে কম কথা শুন,তে হয়নি। সবাই ভেবেছিলেন ওজন বেড়েছে আমার। সেইজন্য প্র,চুর বিদ্রুপ, টিপ্পনিও সহ্য করতে হয়েছে আ,মাকে। একেকসময় মনে হত মোটা হওয়ার আসল কা,রণটা জানিয়ে দিই সব্বাইকে। তারপর আবার পিছিয়ে আসতাম সেই পদক্ষেপ নেওয়ার থেকে।

বক্তব্য শে,ষে তার যোগ, আমার মা হওয়ার সি,দ্ধান্তের জন্য কোনো আ,ক্ষেপ নেই। বি,ন্দুমাত্র নেই। আর আমার সন্তা,নের ‘বাবা’ যদি আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চায়, সে ব্যাপারে বিন্দুমাত্র আপত্তি নেই আমার।

About reviewbd

Check Also

মাকে খুঁজছে মিরপুরে বেঁচে যাওয়া সেই ৭ মাসের শিশু হোসাইন

মিরপুরের পানিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ওপারে পাড়ি জমিয়েছেন বাবা-মা। ভাগ্যক্রমে ছেলে হোসাইন ফিরে আসলেও বেঁচে নেই …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *