বিয়ের পরে দৌহিক সম্পর্ক স্থাপিত হবে, সেটাই স্বাভাবিক। মি”ল”ন উপভোগ্য, কিন্তু অনেকের কাছে তা যন্ত্রণার বিষয়। বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে মি”ল”ন সংক্রান্ত ভীতি লক্ষ্য করা যায়। কুমারী থাকাকালীন তাঁদের মনে ভয় বাসা বাঁধে। ধীরে ধীরে সেই ভয় কেটেও যায়। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে যন্ত্রণা হতে পারে মি”ল”ন করার সময়। যেমন –
১] ই”উরিনারি ট্র্যা”ক্ট ইন”ফেকশন বা মূ”ত্র”নালীতে সংক্রমণ হলে যন্ত্রণা হতে পারে। এর জন্য ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। সঠিক সময় চিকিৎসা না করালে ছড়াতে পারে সংক্রমণ। তখন আরও যন্ত্রণা হতে পারে মি”ল”ন করার সময়। যন্ত্রণা থেকে তাড়াতাড়ি মুক্তি পেতে হলে প্রচুর জল খান। ধীরে ধীরে সংক্রমণ সেরে যাবে।
২] যৌ”না”ঙ্গে পিচ্ছিলতার অভাবে যন্ত্রণা হতে পারে। অনেকসময় সঙ্গীর ইচ্ছাপূরণে মহিলারা যৌ”নক”র্মে লিপ্ত হয়। কিন্তু মন থেকে সায় থাকে না। এর জন্য স”ঙ্গীকে বলতে পারেন সমস্যা কোথায়। তাকেও সবুর করতে হবে। অপেক্ষা করতে হবে আপনার ইচ্ছে ও সম্মতির জন্য। না হলে, ফোরপ্লের দ্বারা জাগিয়ে তুলতে পারেন মি”লিনে”চ্ছা। কেননা, অনিচ্ছাকৃত যৌ”নমি”লন মহিলাদের ক্ষেত্রে খুব যন্ত্রণাদায়ক হতে পারে।
৩] অনেক মহিলা ব্রাজ়িলিয়ান ও”য়্যা”ক্সিং করান। যৌ”না”ঙ্গের রোম পরিষ্কার করেন মি”লি”ত হওয়ার আগে। কেউ শেভ করেন, কেউ আবার ট্রিম করেন। যাঁরা শেভ করেন ভিতরের দিকে পুনরায় রোম ওঠে। সেটাকে বলা হয় ইনগ্রোন হেয়ার। এই ইনগ্রোন হেয়ারের কারণে ফুসকুড়ি বেরিয়ে আসতে পারে। মিলিত হওয়ার সময় ফেটে যেতে পারে ফুসকুড়ি, যন্ত্রণা হতে পারে সেই কারণেও।
৪] মি”ল”ন করার সময় এ”ক্সপেরিমেন্ট করেন অনেকে। কামসূত্রতেও অনেকধরনের সে”ক্স পজ়িশনের বর্ণনা আছে। সেই পজ়িশন ট্রাই করেন অনেকে। কিন্তু সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে না পারার কারণে অস্বস্তির সৃষ্টি হয়। অনেকক্ষেত্রে যন্ত্রণাও হতে পারে।
৫] সন্তান জন্মানোর পর ৬ সপ্তাহ অপেক্ষা করতে বলেন চিকিৎসকেরা। মায়ের স্বাস্থ্য ও হরমোনের পরিবর্তনের কারণেই এই বিরতি। সেই সময় মি”ল”ন করলে যন্ত্রণা হতে পারে। অনেকরকম জটিলতাও হতে পারে।
৬] অনেক পার্টনার আছে যাঁদের, যৌ”নসং”ক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা তাঁদেরই বেশি। তাই সঠিক সময়ে পরীক্ষা করে নেওয়া বাঞ্ছনীয়। ফাংগাল ইনফেকশন ও হার্পিস হলে মি”ল”ন করার সময় যন্ত্রণা হতে পারে।
৭] অনেকদিন মি”ল”ন না করলে কিংবা অনেকদিনের ব্যবধানে মি”ল”ন করলে, মূলত অনভ্যাসের কারণেই যৌ”না”ঙ্গে যন্ত্রণা হতে পারে।